প্রতীকী ছবি।
সদ্য পা রাখা অর্থবর্ষে (২০২০-২১) বৃদ্ধির পূর্বাভাস সম্প্রতি ৫.৪% থেকে কমিয়ে ৪.৬% করেছে ফিচ। এ বার রাজকোষ ঘাটতির পূর্বাভাসও আগের ৩.৮% থেকে বাড়িয়ে এক ধাক্কায় জিডিপি-র ৬.২% করল মূল্যায়ন সংস্থাটি। অর্থাৎ ইঙ্গিত, কেন্দ্র ঘাটতিকে ৩.৫ শতাংশে বাঁধার যে লক্ষ্য নিয়েছে, তা পূরণ হওয়া দূরের কথা, তার কাছাকাছি থাকার সম্ভাবনাও নেই। যা শুনে উদ্বিগ্ন সংশ্লিষ্ট মহল।
কাহিল চাহিদায় বহু দিন ধরেই ঝিমিয়ে ভারতের অর্থনীতি। উধাও ব্যবসা। ফিচের দাবি, করোনার সঙ্গে লড়তে লকডাউন আর্থিক কর্মকাণ্ডকে আরও তলানিতে নিয়ে গিয়েছে। ফলে কমবে কর্পোরেট ও ব্যক্তিগত কর আদায়। কমবে সরকারের রাজস্ব আয়। অথচ মানবিকতার খাতিরে করোনার ক্ষতি সামলাতে তাদের খরচ বাড়াতে হবে বিপুল। আর তাতেই বেলাগাম হবে রাজকোষ ঘাটতি। ফিচের দাবি, খরচ সামলাতে বাজার থেকে বাড়তি ধার করতে বাধ্য হতে পারে সরকার। তাদের তাকিয়ে থাকতে হতে পারে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দিকেও, আরও বেশি ডিভিডেন্ডের জন্য।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy