কম মজুরি, নিরাপত্তাহীন কাজের পরিবেশ, সামাজিক সুরক্ষার অভাব,বাড়তি সময় ধরে কাজ-সহ নানা কারণে সুইগি, জ়্যোম্যাটো, ব্লিঙ্কিট, অ্যামাজ়ন, ফ্লিপকার্টের মতো নেট সংস্থার হয়ে পণ্য পৌঁছনোর কর্মীদের (ডেলিভারি বা গিগ কর্মী) মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। এই সমস্ত শর্তে উন্নতির দাবি নিয়ে বড়দিন ও বর্ষশেষের দিনে ধর্মঘট ডেকেছেন তাঁরা। ফলে আজ, বছরের শেষ দিনে দেশের বিভিন্ন শহরে বাড়িতে খাবার বা পণ্য পাঠানোর পরিষেবা থমকে যেতে পারে। যেমন হয়েছিল ২৫ ডিসেম্বর। যদিও সে দিন পশ্চিমবঙ্গে ধর্মঘটের প্রভাব পড়েনি। বুধবারও রাজ্যে পরিষেবা স্বাভাবিক থাকবে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।
গিগ কর্মীদের দাবি, সামাজিক সুরক্ষা চালুর পাশাপাশি, সময় বেঁধে পণ্য পৌঁছনো বন্ধ হোক। ন্যূনতম মাসিক বেতন হোক ২৪,০০০ টাকা।কিমিতে ২০ টাকা। উল্লেখ্য, বিপুল চাহিদা সত্ত্বেও ২৫ ডিসেম্বর ধর্মঘটে মূলত বিপর্যস্ত হয়েছিল দিল্লি, রাজধানী সংলগ্ন অঞ্চল, গুরুগ্রাম, হায়দরাবাদ, তেলঙ্গানা ও চেন্নাই।
এই খবরটি পড়ার জন্য সাবস্ক্রাইব করুন
5,148
1,999
429
169
(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)