E-Paper

কেন্দ্রের উৎসাহভাতার নিয়ম সরল করার পরামর্শ

দেশে পণ্য উৎপাদন বাড়াতে ২০২১ সালে পিএলআই চালু করে ১৪টি ক্ষেত্রকে তার অধীনে আনা হয়। খরচের কথা ১.৯৭ লক্ষ কোটি টাকা।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০৮:২৮
An image of money

—প্রতীকী চিত্র।

উৎপাদন ভিত্তিক আর্থিক উৎসাহভাতার (পিএলআই) পর্যালোচনায় সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নিয়ে শনিবার বৈঠকে বসেছিল কেন্দ্র। লক্ষ্য ছিল, কী করে তা সফল ভাবে কার্যকর করা যায় তার উপায় খোঁজা। বাণিজ্য উপদেষ্টা জিটিআরআই-এর পরামর্শ, এই প্রকল্পে আর্থিক সাহায্য দানের প্রক্রিয়া সরল করুক সরকার।

দেশে পণ্য উৎপাদন বাড়াতে ২০২১ সালে পিএলআই চালু করে ১৪টি ক্ষেত্রকে তার অধীনে আনা হয়। খরচের কথা ১.৯৭ লক্ষ কোটি টাকা। গত অর্থবর্ষ থেকে ভর্তুকি দেওয়া চালু হলেও এখন পর্যন্ত ৪৪১৫ কোটি দেওয়া হয়েছে। জিটিআরআই-এর মতে, নতুন প্রকল্প গড়ায় সময় লাগে। ফলে এত কম টাকা যে মঞ্জুর করা হয়েছে, তাতে অবাকের কিছু নেই।

কিন্তু সেই সঙ্গে উপদেষ্টার সহ-প্রতিষ্ঠাতা অজয় শ্রীবাস্তবের দাবি, বিভিন্ন ক্ষেত্রের জন্য আনা এই প্রকল্পে যোগ্যতা বিচারের জন্য লগ্নি, উৎপাদন, বিক্রি, দেশের মাটি থেকে কাঁচামাল সংগ্রহের লক্ষ্য পূরণের মতো নানা মাপকাঠি ধরা হয়। সংস্থাগুলির পক্ষে বহু ক্ষেত্রে সব মাপকাঠি একসঙ্গে পূরণ করা সম্ভব হয় না। তাঁদের বক্তব্য, তার উপরে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই প্রকল্পে পণ্যের আসল দামও বোঝা যায় না। তাতে সাহায্য পেতে দেরি হয়। তাই বাণিজ্য মন্ত্রকের রফতানি প্রকল্পের মতো সহজ নিয়ম চালু করা জরুরি।

এর বাইরে দাম বা বিক্রির বদলে কাঁচামালের খরচের উপরে আর্থিক সুবিধা চালু, সব ধরনের শিল্পের বদলে শুধুমাত্র নতুন ও উন্নত প্রযুক্তি জোর দেওয়ার দাবিও করেছে জিটিআরআই। বলেছে, এমন প্রকল্প দরকার, যাতে তার মেয়াদ শেষের পরে সংস্থাগুলি বন্ধ না হয় সেটা নিশ্চিত হয়।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

financial aid Indian Econo Production

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy