Advertisement
E-Paper

বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে শিল্প মহলের ঢাল এখন জার্মানি

উপযুক্ত পরিকাঠামো নেই। খামতি চাহিদাতেও। তাই ২০২০ সালের মধ্যে জার্মানির রাস্তায় ১০ লক্ষ বৈদ্যুতিক গাড়ি চালানোর লক্ষ্য পূরণ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে খোদ সরকারি রিপোর্ট। দাবি করেছে, লক্ষ্য ছুঁতে লাগবে আরও অন্তত দু’বছর।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০০:৫৬

উপযুক্ত পরিকাঠামো নেই। খামতি চাহিদাতেও। তাই ২০২০ সালের মধ্যে জার্মানির রাস্তায় ১০ লক্ষ বৈদ্যুতিক গাড়ি চালানোর লক্ষ্য পূরণ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে খোদ সরকারি রিপোর্ট। দাবি করেছে, লক্ষ্য ছুঁতে লাগবে আরও অন্তত দু’বছর। আর সেই রিপোর্টকেই এ বার যুক্তি হিসেবে তুলে ধরছে ভারতে গাড়ি শিল্পের একাংশ। তাদের প্রশ্ন, জার্মানির মতো উন্নত দেশ অনেক আগে এ সংক্রান্ত নীতি ও আর্থিক সুবিধা চালু করেও যেখানে লক্ষ্য ছুঁতে পারছে না, সেখানে ভারতে ২০৩০ সালের মধ্যে সব গাড়ি কী করে বৈদ্যুতিক হবে? বিশেষত এ দেশে যেখানে এখনও এ সংক্রান্ত স্পষ্ট নীতি তৈরি হয়নি। নেই উপযুক্ত পরিকাঠামোও।

নিতিন গ়ডকড়ী-সহ কিছু কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিভিন্ন সময়ে বলেছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতে শুধু বৈদ্যুতিক গাড়ি চালানোর কথা। যদিও ভারী শিল্পমন্ত্রী অনন্ত গীতের দাবি, এমন সময়সীমা চূড়ান্ত করেনি কেন্দ্র।

জার্মানিতে ২০১৭ পর্যন্ত নথিভুক্ত ১.৩১ লক্ষ বৈদ্যুতিক গাড়ি। ২০১৬ সালে এসেছে ১০০ কোটি ইউরোর ভর্তুকি প্রকল্প। তারপরও বিক্রি নিয়ে সংশয়ী সে দেশ। কারণ, গাড়ির দাম বেশি। এক বার চার্জে বেশি পথ যাওয়া যায় না। চার্জিং স্টেশনও অপ্রতুল।

এ দেশে শিল্পমহল বলছে, ভারতে তো এখনও নীতিই নেই। চার্জিং স্টেশন তৈরির রূপরেখা স্পষ্ট নয়। ব্যাটারি আমদানি করায় গাড়ির দামও বেশি। ফলে ক্রেতা টানার পরিস্থিতিই তৈরি হয়নি। গীতে বলছেন, ‘‘তাড়াহুড়োর কিছু নেই। তবে এটাই ভবিষ্যৎ।’’

Electric Car Germany Industry
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy