গত সোমবার জিএসটি কাঠামোর পুনর্গঠন কার্যকর হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বার্তা, সংস্কার এখানেই থেমে থাকবে না। আগামী দিনে কর আরও কমবে। সাশ্রয় হবে মানুষের। অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে। বিরোধী দল-সহ নাগরিকদের একাংশের যদিও অভিযোগ, সরকারের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও অনেক ছোট দোকানেই স্বল্পমেয়াদি ভোগ্যপণ্য এবং ওষুধের দাম কমেনি। প্রধানমন্ত্রীর অবশ্য দাবি কংগ্রেস তাদের শাসনের ব্যর্থতা ঢাকা দেওয়ার জন্য মানুষকে ভুল বোঝানোর চেষ্টা করছে।
আজ ‘উত্তরপ্রদেশ ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড শো ২০২৫’-এ মোদীর বক্তব্য, চলতি অর্থবর্ষ থেকে বছরে ১২ লক্ষ টাকা আয়ে কোনও কর গুনতে হচ্ছে না। তার পরে জিএসটি সংস্কার হয়েছে। এই দুই পদক্ষেপের হাত ধরে দেশবাসীর হাতে তৈরি হয়েছে মোট ২.৫ লক্ষ কোটি টাকার উদ্বৃত্ত। তিনি বলেন, ‘‘দেশ এখন গর্বের সঙ্গে জিএসটি সঞ্চয় উৎসব পালন করছে। আমি আপনাদের জানাতে চাই, আমরা এখানেই থেমে থাকব না। ২০১৭ সালে আমরা জিএসটি এনেছিলাম। ২০২৫ সালে তার সংস্কার করেছি। আমরা অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করব। আর্থিক বৃদ্ধির পাশাপাশি করের বোঝাও কমতে থাকবে। নাগরিকদের আশীর্বাদে জিএসটি সংস্কার অব্য়াহত থাকবে।’’
আজ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক অব মহারাষ্ট্রের ৯১তম প্রতিষ্ঠা দিবসের কর্মসূচিতে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের দাবি, বিশ্ব পরিস্থিতির অনিশ্চয়তার মধ্যেও ভারতীয় অর্থনীতি ক্রমাগত শক্তি বাড়াচ্ছে। অর্থনীতির বিভিন্ন মাপকাঠি শক্তিশালী হওয়া এবং দেশের বাজারে চাহিদা এর মূল কারণ।
এই খবরটি পড়ার জন্য সাবস্ক্রাইব করুন
5,148
1,999
429
169
(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)