Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪

অভিযোগ অস্বীকার রিলায়্যান্সের 

২০০৬-২০০৮ সালের মধ্যে ভারতে পাইপলাইন তৈরি নিয়েই এই অভিযোগ। এই প্রসঙ্গে ইস্ট ওয়েস্ট পাইপলাইনের (আগে নাম ছিল রিলায়্যান্স গ্যাস ট্রান্সপোর্টেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচার) দাবি, প্রকল্পে বেআইনি লেনদেন হয়নি।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৮ এপ্রিল ২০১৯ ০১:৪৩
Share: Save:

প্রতারণার অভিযোগে নেদারল্যান্ডসে গ্রেফতার করা হয়েছিল পাইপলাইন সংস্থা এ হক-এর প্রাক্তন তিন কর্মীকে। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, পণ্য ও পরিষেবার খরচ বেশি দেখিয়ে জাল বিল তৈরি করে ১২০ কোটি ডলার (প্রায় ৮,২৮০ কোটি টাকা) জালিয়াতি করার। এই প্রতারণায় জড়িয়েছে মুকেশ অম্বানীর সংস্থার নামও। যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে রিলায়্যান্স ইন্ডাস্ট্রিজ।

২০০৬-২০০৮ সালের মধ্যে ভারতে পাইপলাইন তৈরি নিয়েই এই অভিযোগ। এই প্রসঙ্গে ইস্ট ওয়েস্ট পাইপলাইনের (আগে নাম ছিল রিলায়্যান্স গ্যাস ট্রান্সপোর্টেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচার) দাবি, প্রকল্পে বেআইনি লেনদেন হয়নি। এতে লগ্নিকারীদের টাকা ঢালা হয়নি। বরং সংস্থার প্রোমোটারেরা ব্যক্তিগত লগ্নি করেছেন। ব্যাঙ্ক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে নেওয়া ঋণও শোধ করা হয়েছে। মুকেশের মূল সংস্থা রিলায়্যান্স ইন্ডাস্ট্রিজেরও দাবি, ২০০৬ সালে তারা পাইপলাইন তৈরি করেনি। গ্যাস লাইনের জন্য নেদারল্যান্ডসের কোনও সংস্থার সঙ্গে চুক্তিও করেনি।

এ হক-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা রিলায়্যান্স গ্যাস ট্রান্সপোর্টেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচারকে বেশি খরচ দেখিয়ে যে মুনাফা লুটেছে, তা বিভিন্ন দেশের সংস্থার মাধ্যমে জালিয়াতি করে সিঙ্গাপুরের বায়োমেট্রিক্স মার্কেটিং নামে এক সংস্থায় পাচার করা হয়েছে। সেই সংস্থা আবার রিলায়্যান্সের সঙ্গে যুক্ত বলে তদন্তকারীদের অভিযোগ। পরে অবশ্য গ্রেফতার হওয়া ওই তিন জনকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Reliance Industries Dutch Investigator
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE