বছরের দ্বিতীয় লেনদেনের দিনেই ধস নামল শেয়ার বাজারে। সোমবার বেলা ২টো নাগাদই সেনসেক্স পড়ে যায় ৫৫০ পয়েন্ট। পাশাপাশি ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক নিফ্টি পড়েছে প্রায় ১৯০ পয়েন্ট।
আর্থিক দিক দিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় শক্তিশালী দেশ চিনের আর্থিক অবস্থার বিভিন্ন দিক নিয়ে কিছু সরকারি এবং বেরসকারি সমীক্ষা চূড়ান্ত ভাবে বিরূপ তথ্য প্রকাশ করার জেরেই ওই দেশের শেয়ার বাজারে ধস নামতে শুরু করে। চিনের দুই শেয়ার বাজার সাংহাই এবং সেনঝেনের সূচক ৭ শতাংশ করে পড়ে যাওয়ার ফলে বন্ধ করে দেওয়া হয় শেয়ার লেনদেন। তার জেরই গিয়ে পড়ে বিশ্বের অন্য শেয়ার বাজারগুলির উপর।
শেয়ার বাজার সূত্রের খবর, এই দিন বিশেষ করে শেয়ার বিক্রির হিড়িক পড়ে যায় বিদেশি লগ্নিকারী সংস্থাগুলির মধ্যে। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, এক দিকে চিনের আর্থিক অবস্থার অবনিত, অন্য দিকে আমেরিকার শীর্ষ ব্যাঙ্ক ফেডারল রিজার্ভের ফের সুদের হার বাড়ানোর সম্ভবানা দেখে বিদেশি লগ্নিকারী সংস্থাগুলি এশিয়ার বাজারে চলতি বছরে তাদের লগ্নির পরিকল্পনা ঢেলে সাজতে শুরু করেচে। আশঙ্কা, ওই সব দেশে কমতে পারে বিদেশি লগ্নিকারী সংস্থার লগ্নি।
তবে বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পতনের জন্য ভারতের আর্থিক অবস্থা কোনও ভাবেই দায়ী নয়। বর্থমানে ভারতের আর্থিক অবস্থার হালের ভিত্তিতে তাঁদের আশা, এশিয়ার দেশগুলির মধ্যে ভারতেই চলতি বছরে বিদশি লগ্নিকারীদের বিনিয়োগ অনেক দেশের তুলনায় বেশি থাকবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy