Advertisement
২১ মে ২০২৪

ফান্ডের সংসার

সুদ কমছে হুড়মুড়িয়ে। আর অফিস-বাজার-আড্ডার রোয়াকে তত বেশি করে শোনা যাচ্ছে ইকুইটি ফান্ডের কথা। কিন্তু আগে পরিবারের সদস্যদের না-চিনলে, হুট করে সেই বাড়িতে ঢুকে পড়া যায় কি? তাই মুখ চিনতে সেই ফান্ডের সংসারে ঢুঁ মারলেন মেধা রায়মাঝেমধ্যে ওঠা-পড়া সেখানে আছে ঠিকই। কিন্তু তা বাজারে লেনদেনের স্বাভাবিক নিয়ম মেনে। এমনিতে দেখা যাচ্ছে সেনসেক্স হোক কি নিফ্‌টি— তা প্রায় ঊর্ধ্বশ্বাসে দৌড়চ্ছে উপরের দিকে।

শেষ আপডেট: ১০ অগস্ট ২০১৭ ০৯:০০
Share: Save:

ব্যাঙ্ক-ডাকঘরে সুদ যত কমছে, তত যেন পাল্লা দিয়ে চড়ছে শেয়ার বাজার। মাঝেমধ্যে ওঠা-পড়া সেখানে আছে ঠিকই। কিন্তু তা বাজারে লেনদেনের স্বাভাবিক নিয়ম মেনে। এমনিতে দেখা যাচ্ছে সেনসেক্স হোক কি নিফ্‌টি— তা প্রায় ঊর্ধ্বশ্বাসে দৌড়চ্ছে উপরের দিকে। ফলে আকর্ষণীয় রিটার্নের হাতছানি দিচ্ছে শেয়ার বাজার। কিন্তু সকলে তো শেয়ার বাছা, কেনা-বেচা কিংবা রোজ নিয়ম করে তার খবর রাখায় তেমন দড় নন। তাই তাঁরা আবার খোঁজ-খবর নিচ্ছেন মিউচুয়াল ফান্ডের। আরও স্পষ্ট করে বললে ইকুইটি ফান্ডের। যার মাধ্যমে শেয়ারে টাকা ঢালা যাবে অথচ ঝুঁকি বইতে হবে সরাসরি শেয়ারে লগ্নির তুলনায় বেশ কিছুটা কম।

এখনও অচেনা

খবরের কাগজ থেকে শুরু করে ফান্ডের এজেন্ট— সবার কাছ থেকে টুকরো-টাকরা খবর মেলে বলে ফান্ড আজ আর দূরের গ্রহ নয়। কিন্তু তবু এখনও বহু মানুষের কাছে এ সম্পর্কে ধারণা যথেষ্ট ঝাপসা। যাঁরা জানেন, তাঁরাও সবাই যে সবটা বোঝেন, তা নয়। ইকুইটি ফান্ডের কথা অনেকে বলেন ঠিকই। কিন্তু সেই সংসারের সব সদস্যকে হয়তো ঠিক ভাবে চেনেন না।

তাই আজ সেই ইকুইটি ফান্ডের পসরা সাজিয়েই বসেছি আমরা। দেখে নিতে যে, ইকুইটি ফান্ডের বৈশিষ্ট্য কী? তা কত রকমের? কার লগ্নির ধরন কী রকম? টাকা খাটে কোন ধরনের সংস্থায়? মূল লক্ষ্য একটাই, যাতে সবগুলি সম্পর্কে মোটামুটি একটা স্পষ্ট ধারণা থাকলে, ফান্ড বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হয় আমাদের।

তবে মনে রাখতে হবে, কিছু বৈশিষ্ট্য সব ধরনের ফান্ডের ক্ষেত্রেই খাটে। তা সে ইকুইটি, ডেট (ঋণপত্র নির্ভর) বা হাইব্রিড ফান্ড (লগ্নি শেয়ার ও ঋণপত্র মিশিয়ে)— যা-ই হোক না কেন। আজ সেগুলি নিয়েও কথা বলব। কিন্তু সেখানেও মূলত শেয়ার নির্ভর ফান্ডের ক্ষেত্রে এই বৈশিষ্ট্য কী ভাবে কাজ করে, তা দেখব।

ইকুইটি বা শেয়ার ভিত্তিক ফান্ড

• মূলত বাজারে নথিভুক্ত সংস্থার শেয়ারে টাকা ঢালে।

• শেয়ার বাজারের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হওয়ায় ইকুইটি ফান্ডে ঝুঁকির মাত্রা তুলনায় বেশি। তাই যদি ঝুঁকি নিতে পিছপা না-হন, তা হলে এই ফান্ড আপনার জন্য।

• কোন শিল্পের কোন ধরনের সংস্থার শেয়ারে টাকা ঢালা হচ্ছে, কত দিনের জন্য লগ্নি করা যাবে— এই সব বৈশিষ্ট্য অনুসারে ফান্ডের চরিত্র বদলায়। নামকরণও স্থির হয় তার ভিত্তিতেই।

মেয়াদ অনুসারে

কত দিন ধরে লগ্নি চালাতে হবে, সেই সময় অনুসারে প্রকল্পগুলিকে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা হয়—

ওপেন এন্ডেড

• ফান্ডের জগতে বেশির ভাগ প্রকল্পই ওপেন এন্ডেড।

• এই ধরনের ইকুইটি ফান্ডে লগ্নির সময়সীমা নেই। চাইলে যে-কোনও সময়ে ফান্ড সংস্থার কাছে গিয়ে লগ্নি করা যায়। তেমনই ইচ্ছে মতো তা থেকে বেরোনো যায়।

• এই ধরনের ফান্ডে যে-দিন লগ্নি করবেন, সে দিনের ন্যাভের ভিত্তিতে ইউনিট কেনা হবে। ফান্ড ছেড়ে বেরিয়ে আসা বা কিছু ইউনিট ভাঙানোর ক্ষেত্রেও একই পদ্ধতি মেনে চলা হয়।

ক্লোজ এন্ডেড

• সাধারণত এই ফান্ডের নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে। তার আগে ইউনিট ভাঙানো যায় না।

• ফান্ড সংস্থার থেকে এক মাত্র প্রকল্প চালুর সময়ে (নিউ ফান্ড অফার বা এনএফও) ইউনিট কেনা যায়।

• ক্লোজ এন্ডেড ফান্ড শেয়ার বাজারে নথিভুক্ত করা বাধ্যতামূলক। এনএফও-র পরে এক মাত্র বাজারেই ফান্ডের ইউনিট কিনতে বা বেচতে পারবেন আপনি।

• যেহেতু চাহিদা এবং জোগানের ভিত্তিতে ফান্ডের ইউনিটের দাম নির্ধারিত হয়, তাই সেই দর ন্যাভের তুলনায় আলাদা হতে পারে।

ইন্টারভ্যাল ফান্ড

• ওপেন এন্ডেড এবং ক্লোজ এন্ডেড ফান্ডের মিশ্রণে তৈরি ফান্ডকেই বলে ইন্টারভ্যাল ফান্ড।

• সাধারণত এই ফান্ডের বেশির ভাগ বৈশিষ্ট্যই ক্লোজ এন্ডেড ফান্ডের মতো। তা স্টক এক্সচেঞ্জে নথিভুক্ত হয়। সেখানেই চলে ইউনিট কেনা-বেচা।

• নির্দিষ্ট সময় অন্তর লগ্নিকারীদের জন্য প্রকল্পের দরজা খোলে ফান্ড সংস্থা। এক মাত্র তখনই তাদের কাছে আবেদন করে ইউনিট কেনা বা বিক্রি করা যায়।

নিয়মিত যাঁরা ফান্ডের জগতের খবরাখবর রাখেন, তাঁরা সুবিধা মতো এতে লগ্নি করতে পারেন।

পরিচালনার ধরন

ফান্ড কী ভাবে পরিচালনা হচ্ছে, তার ভিত্তিতে তাদের তিন ভাগে ভাগ করা যায়—

প্রত্যক্ষ (অ্যাক্টিভ ফান্ড)

• ফান্ড ম্যানেজার কোন-কোন শেয়ারে টাকা ঢালা হবে, তা ঠিক করেন। প্রয়োজনে তা বদলানোর সিদ্ধান্তও তাঁর। চেষ্টা করেন, বাজার ছাপিয়ে রিটার্ন দিতে।

• সব ক্ষেত্রে না-হলেও, এই ধরনের ফান্ডের পরিচলনার খরচ অন্যদের তুলনায় বেশি।

পরোক্ষ (প্যাসিভ ফান্ড)

• সাধারণত কোনও সূচক (যেমন, সেনসেক্স বা নিফ্‌টি) মেনে যে-ফান্ড চলে, তারা প্যাসিভ ফান্ড।

• এই ফান্ড মূলত লগ্নি করে ওই সূচকের আওতায় থাকা সংস্থার শেয়ারে। এমনকী একটি সূচকে সংস্থা-গুলির যে-গুরুত্ব বা ওয়েটেজ থাকে, ফান্ডের ক্ষেত্রেও তার অনুপাত একই হয়। যেমন, ইন্ডেক্স ফান্ড।

• ফান্ড ম্যানেজারের ভূমিকা তুলনায় কম।

• পরিচালনার খরচও অপেক্ষাকৃত কম।

এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড (ইটিএফ)

• এক ধরনের ওপেন এন্ডেড ফান্ড। অথচ এক মাত্র ফান্ড বাজারে আসার সময়ে ফান্ড সংস্থা থেকে ইউনিট কেনা যায়। অন্য সময়ে তা এক্সচেঞ্জে লেনদেন হয়।

• নির্দিষ্ট সূচক মেনে চলে। অর্থাৎ, এটি প্যাসিভ ফান্ড। সূচকের বদলের উপরে ইউনিটের দাম নির্ভর করে।

• এতে লগ্নির জন্য ডি-ম্যাট অ্যাকাউন্ট থাকতে হয়।

• বেশ কিছু সংস্থার শেয়ার নিয়ে তৈরি হয় এই ফান্ড। যেমন, গত সপ্তাহেই ২২টি সংস্থার শেয়ার নিয়ে ‘ভারত-২২’ নামে ইটিএফ এনেছে কেন্দ্র।

সংস্থা অনুসারে

লগ্নির টাকা কোথায় খাটছে তার উপর নির্ভর করে ফান্ড আলাদা হতে পারে। যেমন—

লার্জ ক্যাপ

যে-সব সংস্থার বাজারমূল্য বেশি এবং দীর্ঘ দিন ধরে ভাল আয় ও রিটার্ন দিয়ে আসছে, মূলত সেই ধরনের বড় সংস্থার শেয়ারে টাকা খাটায় এই ফান্ড।

মিড ক্যাপ

এখন বাজারমূল্য বেশি নয়, কিন্তু ভবিষ্যতে বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে, সেই মাঝারি সংস্থাগুলির শেয়ারে লগ্নি করে। এই ধরনের ফান্ডে চড়া রিটার্নের সুযোগ যেমন থাকে, তেমনই লগ্নি করা টাকা হারানোর চিন্তাও রয়ে যায়। ফলে ঝুঁকি বেশি।

স্মল ক্যাপ

ছোট সংস্থার শেয়ারে টাকা রাখে এই ফান্ড। মিড ক্যাপের মতোই এ ক্ষেত্রেও ঝুঁকি বেশি।

লগ্নির ধরন

কোন ইকুইটি ফান্ড কোন ধরনের সংস্থায় টাকা ঢালছে, সেই অনুসারে বদলায় তাদের চরিত্র। যেমন—

ইকুইটি ইনকাম বা ডিভিডেন্ড ইল্ড

• যে-সব সংস্থার শেয়ারের দর খুব বেশি বাড়ে-কমে না, সেগুলিতেই টাকা ঢালে।

• সংস্থাগুলির ডিভিডেন্ড ফান্ডের আয়ের বড় অংশ।

• সাধারণত ন্যাভে খুব বেশি ওঠা-নামা দেখা যায় না।

ভ্যালু ফান্ড

• যে-সমস্ত বড় সংস্থার শেয়ার দর বর্তমানে অনেকটাই কম, কিন্তু ভবিষ্যতে ভাল বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে, সেই সব সংস্থায় লগ্নি করে ভ্যালু ফান্ড।

• ঝুঁকির মাত্রা তুলনায় কম।

• দীর্ঘ মেয়াদে লগ্নি করলে ভাল রিটার্নের সম্ভাবনা।

গ্রোথ ফান্ড

• বাজারের চেয়ে বেশি রিটার্ন দেওয়াই এদের লক্ষ্য। সংস্থা বাছাই করা হয় সে কথা মাথায় রেখেই।

• লাভের সম্ভাবনা যেমন চড়া, তেমনই টাকা ডোবার আশঙ্কা থাকে। অর্থাৎ, ঝুঁকি বেশি।

ফোকাস্‌ড ফান্ড

• এই ফান্ড টাকা ঢালে কম সংস্থার শেয়ারে।

• ফান্ড ম্যানেজারের অভিজ্ঞতা বড় ভূমিকা নেয়।

• সংস্থা বাছাই ঠিকঠাক হলে, বড় মেয়াদে চড়া রিটার্নের হাতছানি রয়েছে। তেমনই আবার কম সংখ্যক সংস্থায় টাকা খাটানো হয় বলে, একটি সংস্থা খারাপ ফল করলে ন্যাভও পড়তে থাকে।

ডাইভার্সিফায়েড ফান্ড

• বিভিন্ন ছোট-বড় সংস্থার শেয়ারে মিলিয়ে মিশিয়ে টাকা খাটায় এই ফান্ড। ফলে কোনও এক সংস্থা খারাপ করলে, অন্য সংস্থা সেই ক্ষতি পুষিয়ে দিতে পারে।

অন্যান্য

এ ছাড়াও অনেক ধরনের ইকুইটি ফান্ড রয়েছে—

ইকুইটি লিঙ্কড সেভিংস স্কিম (ইএলএসএস)

• এটিও এক ধরনের ডাইভার্সিফায়েড ফান্ড।

• কমপক্ষে ৩ বছর টাকা রাখতেই হয়। তার আগে ফান্ড ভাঙানো, বন্ধক রাখা বা বদলানো যায় না।

• ইএলএসএস প্রকল্পে বাধ্যতামূলক ভাবে বেশি টাকা (কখনও ৮০% পর্যন্ত) খাটে শেয়ারে।

• এই ফান্ডে বছরে ৮০সি ধারায় ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করছাড়ের সুবিধা রয়েছে। ফলে চাকরিজীবী মানুষের কাছে এর আকর্ষণ বেশি।

সেক্টর ফান্ড

• কোনও নির্দিষ্ট শিল্পের শেয়ারে যে-সব ফান্ড লগ্নি করে, তারাই পরিচিত সেক্টর ফান্ড নামে। অর্থাৎ, কোনও সেক্টর ফান্ড ব্যাঙ্কিং শিল্পে লগ্নি করা মানে, তারা শুধু ব্যাঙ্কের শেয়ারেই টাকা রাখবে।

• ঝুঁকি খুব বেশি। কারণ, ফান্ডের সংস্থা ভাল ফল করলে লগ্নি যেমন বাড়তে থাকবে, তেমনই সংশ্লিষ্ট শিল্পের খারাপ সময় চললে পুরো টাকা ডুবতে পারে।

থিম্যাটিক ফান্ড

• কোনও নির্দিষ্ট শিল্প ও তার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন সংস্থার শেয়ারে লগ্নি করে এই ফান্ড।

ধরুন, কোনও থিম্যাটিক ফান্ড পরিকাঠামো শিল্পে টাকা খাটাতে চায়। সে ক্ষেত্রে, তারা লগ্নি করতে পারে সিমেন্ট, ইস্পাত, বিদ্যুৎ, টেলিকম-সহ বিভিন্ন সংস্থার শেয়ারে। অর্থাৎ, যে যে শিল্প পরিকাঠামোর আওতায় পড়ছে, তাদের সবক’টিতেই টাকা রাখতে পারে তারা।

অনেক সময়ে নানা ফান্ডের বৈশিষ্ট্য মিশিয়ে প্রকল্প আনা হয়। নজরে রাখতে হবে তা-ও । তাই বাছার আগে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন। পড়ুন অফার ডকুমেন্টও।

খেয়াল রাখুন

৮০সি ধারায় করছাড় পেতে লগ্নি করতে পারেন ইএলএসএস প্রকল্পে। এতে বছরে ১.৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত রাখলে, তা করমুক্ত। অবসরের তহবিল তৈরির জন্য যা বেশ ভাল উপায়

পাঠকের প্রশ্ন ?

প্রঃ কলকাতায় ফ্ল্যাট কিনতে চাই। সে জন্য কী কী মাথায় রাখতে হবে?

চিন্ময় পাত্র, পশ্চিম মেদিনীপুর

ফ্ল্যাট কেনার আগে অনেক কিছুই মাথায় রাখতে হয়। তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি হল—

• কোথায় তা কেনা হচ্ছে

• মেট্রো স্টেশন থেকে কতটা দূর

• বাড়িতে ঢোকার রাস্তা কেমন, তার পরিসর, কোনও বেআইনি নির্মাণ আছে কি না ইত্যাদি

• জল ও বিদ্যুৎ সংযোগ

• নিকাশি ব্যবস্থা

• জঞ্জাল ফেলার পরিকল্পনা

• পুর কর্তৃপক্ষ, এয়ারপোর্ট অথরিটি, ইলেকট্রিসিটি বোর্ড, পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ ইত্যাদির অনুমোদন প্রোমোটার পেয়েছেন কি না

• এলাকায় দূষণ ছড়ায়, এমন কোনও শিল্প নেই তো?

• প্রোমোটার ও জমির মালিকের মধ্যে সই হওয়া ‘এগ্রিমেন্ট’ কতটা ঠিকঠাক রয়েছে

• জমিতে নির্মাণ কাজ শুরুর অনুমতি (পাওয়ার অব অ্যাটর্নি) প্রোমোটারের হাতে আছে কি না

• প্রথম দফার টাকা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাকা ‘সেল এগ্রিমেন্ট’ করা হল কি?

• বাড়ির অনুমোদিত নকশা

• সম্পত্তি পাকাপাকি ভাবে নেওয়ার আগে রেজিস্ট্রেশন পর্ব শেষ করা।

পরামর্শদাতা: আইনজীবী জয়ন্ত নারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

প্রঃ এসবিআই স্মার্ট ওয়েলথ বিল্ডার প্ল্যানে লগ্নি করেছি। আমি কি ৮০ডি ধারায় করছাড় পাব? প্রিমিয়াম যদি এক লক্ষ টাকা হয়, তার হলে কত টাকা ছাড় পাব?

অশোক কুমার হোড়

এই নির্দিষ্ট প্রকল্পটিতে গ্রাহকের আয়কর আইনের ৮০ডি ধারায় ছাড় পাওয়ার অধিকার আছে কি না, সেটা সংশ্লিষ্ট সংস্থাই বলতে পারবে। আপনি লিখিত ভাবে এসবিআইয়ের থেকে বিষয়টি জেনে নিন। তবে মনে হচ্ছে এসবিআই আয়করের যে-ধারার কথা এ ক্ষেত্রে বলেছে, সেটি ৮০সি।

পরামর্শদাতা: কর বিশেষজ্ঞ নারায়ণ জৈন

পরামর্শের জন্য লিখুন:

‘বিষয়’, ব্যবসা বিভাগ,

আনন্দবাজার পত্রিকা, ৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,

কলকাতা, পিন-৭০০০০১।

ই-মেল: bishoy@abp.in

ঠিকানা ও ফোন নম্বর জানাতে ভুলবেন না

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Mutual Fund ফান্ড
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE