ইসিএল সূত্রে জানা গিয়েছে, গিল ছিলেন মাইনিং ইঞ্জিনিয়ার। ১৯৮৯ সালের ১১ নভেম্বর গভীর রাতে মহাবীর কোলিয়ারির ভূগর্ভের বড় অংশে জল ঢুকে যায়। আটকে পড়েন ৭১ জন খনিকর্মী।
নিহত নেতার স্ত্রী শিউলি মল্লিকের অভিযোগ, ‘‘ভাল সংগঠক হিসাবে ইনসান উপরে উঠছিল। রাজকুমার তা সহ্য করতে পারেনি। এর আগেও ওঁকে আর এক বার খুনের চেষ্টা করেছিল রাজকুমার।
ওই দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, পেঁয়াজের জন্য হিমঘর হয় না। জমি থেকে পেঁয়াজ ওঠার পরেই ফড়েরা কিনেন নেন বেশির ভাগ। এই রাজ্যে শীতকালীন পেঁয়াজ যা উৎপাদন হয় তা মেরেকেটে মাস তিনেক চলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দেন্দুয়া মোড়ের কাছে আসানসোল-চিত্তরঞ্জন রোড লাগোয়া একটি অনুষ্ঠানবাড়িতে বরযাত্রীর গাড়ি নিয়ে এসেছিলেন দুই চালক সন্তোষ পাসোয়ান (৩১) ও সুনীল বেলদার (৩০)।
শুক্রবার দলের ৩৮টি জেলা কমিটির মধ্যে ২৩টির সভাপতির নাম ঘোষণা করেন বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব। শনিবার আরও কয়েকটির নাম ঘোষণা হয়েছে। তবে পশ্চিম বর্ধমানের নাম তার মধ্যে নেই। জেলা বিজেপির একটি সূত্রের দাবি, পশ্চিম বর্ধমানের সভাপতি হিসাবে বর্তমানে পদে থাকা লক্ষ্মণবাবু ছাড়া, দৌড়ে রয়েছেন প্রশান্ত চক্রবর্তী, অপূর্ব হাজরা, অনিরুদ্ধ বাজপেয়ীরা।
শুক্রবার রাতে ইনসান মল্লিক খুন হন। শনিবার স্বপনবাবু বলেন, ‘‘একটি পঞ্চায়েত এলাকা থেকে সাড়ে দশ হাজার লিড এনে দেওয়া মুখের কথা নয়। নিঃসন্দেহে দক্ষ সংগঠক ছিল। ওর মৃত্যুতে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে গেল।’’
রাতের শহরে বাস না পেয়ে কী ভাবে নিত্যদিন ভুগতে হচ্ছে তাঁদের, জানালেন শিবরাম সিংহ, মৃত্যুঞ্জয় বন্দ্যোপাধ্যায়, রামচন্দ্র মুখোপাধ্যায়, লক্ষ্মী মিত্র, রামপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায়েরা।
শুধু বলছেন, ‘‘রাত ৯টায় ফোন করেছিল। বারবার বলছিল, ‘বাবাকে বেশি কাজ করতে দিও না। লোক লাগিয়ে বাড়ির কাজ করাও। আমি গিয়ে সব দেখে নেব’। কে জানে, ওইটুকুই শেষ কথা ছিল ছেলেটার।’’
বিজেপি অবশ্য তাঁর দাবি মানেনি। বিজেপির পাল্টা অভিযোগ, অনিলের ‘দাদাগিরির’ ভয়ে তাঁদের কর্মীরা বেশ কিছুদিন ধরে প্রকাশ্যে বার হতে পারছেন না। তৃণমূলেরই নেতা খুনে জেল খাটার পরে, বিজেপির লোকেদের উপর হামলা চালাচ্ছিলেন তিনি।
নিহতের স্ত্রী অনিতা মাঝির অভিযোগ, ‘‘ঘটনার পিছনে রয়েছে বিজেপি।’’ একই সুরে তৃণমূলের জেলা সভাপতি তথা রাজ্যের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ বলেছেন, “বাম জমানার মতো ফের সন্ত্রাসের রাজনীতি ফিরিয়ে আনতে চাইছে বিজেপি।
ডিপিএলের কোকআভেন প্ল্যান্ট বন্ধ হয়ে গিয়েছে ২০১৫ সালের জুনে। গত ১ জানুয়ারি থেকে ডিপিএলের মালিকানা চলে গিয়েছে রাজ্য বিদ্যুৎ উন্নয়ন নিগমের হাতে। ডিপিএলের উদ্বৃত্ত কর্মী কমানোর উদ্যোগ শুরু হয়েছে তার পরেই।
আসানসোল ও বারাবনির ওই দুই স্কুলের দুই ছাত্রীর শারীরিক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। জেলার বহু স্কুলেই এ রকম বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন বেশ কিছু পড়ুয়া রয়েছে। তাদের নিয়ে মাঝেমধ্যেই সমস্যায় পড়েন স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা।
ডিপিএলের কোকআভেন প্ল্যান্ট বন্ধ হওয়ার পরে অনিশ্চয়তায় পড়েন ৩৭৬ জন অস্থায়ী কর্মী। তখন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিশ্রুতি দেন, এক জনও কাজ হারাবেন না।
প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, শিশু শ্রমিকদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ‘ন্যাশনাল চাইল্ড লেবার প্রজেক্ট’-এর (এনসিএলপি) অধীনে এই শিক্ষাকেন্দ্রগুলি তৈরি করা হয়।