দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগঠনকে বিশেষ পুরস্কারে ভূষিত করা হবে। অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়ান ইউনিভার্সিটিস ইস্ট জ়োন ভাইস চ্যান্সেলর মিট ২০২৪-২৫-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান থেকে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস এই বিশেষ সম্মান দেওয়ার কথা জানান। গর্ভনর’স অ্যাওয়ার্ড অফ এক্সিলেন্স-এ ভূষিত করা হবে অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়ান ইউনিভার্সিটিস (এআইইউ)-কে।
প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরোর রিপোর্ট অনুযায়ী, রাজ্যপাল একটি পৃথক অনুষ্ঠানে শিক্ষা ক্ষেত্রে কৃষ্টি এবং সৃষ্টিতে উৎকর্ষের মান বজায় রাখার জন্য ওই সংগঠনকে একটি ট্রফি এবং আর্থিক পুরস্কারে ভূষিত করবেন বলেও জানিয়েছেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে থেকে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো থেকে সংগৃহীত ছবি।
সম্মেলনের প্রথম দিন শিক্ষা এবং পেশা প্রবেশের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়। একই সঙ্গে শিক্ষাবিদ্যায় (পে়ডাগগি) ইন্ডিয়ান নলেজ সিস্টেমের প্রাসঙ্গিকতা এবং প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে পঠনপাঠনের উৎকর্ষতা বৃদ্ধির বিষয়গুলি নিয়েও চর্চা করেন বিশেষজ্ঞরা।
রাজ্যপাল নেলসন ম্যান্ডেলার উক্তি স্মরণ করে বলেন, “পৃথিবী পরিবর্তনের অন্যতম শক্তিশালী হাতিয়ার শিক্ষা। ক্লাসরুম দেশের বিকাশের প্রথম এবং গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তাই উপাচার্যদের সাংবিধানিক দায়িত্ব, নতুন প্রজন্মকে সঠিক এবং বাস্তবসম্মত জ্ঞানের পথ দেখানো।”

আইআইইএসটি, শিবপুরের বিশেষ পোস্টার। নিজস্ব চিত্র।
এই সম্মেলনে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (আইআইইএসটি), শিবপুরের তরফে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০-র নিয়মানুসারে কী কী বিষয় নিয়ে গবেষণা এবং চর্চা করা হচ্ছে, তা একটি পোস্টারের মাধ্যমে ব্যক্ত করা হয়। এ ছাড়াও পূর্ব ভারতের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একই ভাবে পাঠদান, শিক্ষাবিদ্যা সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের পোস্টারের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরে।