চাপের মুখে অনেকটাই পিছু হটলেন শ্রীনিবাসন। বুধবার সুপ্রিম কোর্টকে লিখিত ভাবে শ্রীনি জানান, বিসিসিআই সভাপতি নির্বাচিত হলে আইপিএলের যাবতীয় কর্মকাণ্ড থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন তিনি। সর্বোচ্চ আদালতের কাছে তাঁর আর্জি, তাঁকে আগামি বিসিসিআই নির্বাচনে লড়াই করতে দেওয়া হোক। তিনি এও জানান, যত দিন না স্পটফিক্সিংকাণ্ডে স্বার্থের সংঘাতের ইস্যুতে তিনি ক্লিনচিট পাচ্ছেন ,তত দিন পর্যন্ত আইপিএল বা চেন্নাই সুপার কিংস(সিএসকে)-র সঙ্গে কোনও যোগ রাখবেন না তিনি। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট নারায়ণস্বামী শ্রীনিবাসনকে বলে, এখন তাঁকেই ঠিক করতে হবে, তিনি কী করবেন! বোর্ড প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়াবেন, না সিএসকের মালিক হয়ে থাকবেন! তার জবাবেই শ্রীনির এই লিখিত আর্জি।
শ্রীনির এই আর্জির বিরোধিতা করেন শ্রীনির বিরোধী শিবিরের অনেকে। চেন্নাই সুপারকিংসকেই সাসপেন্ড করার পক্ষে সওয়ালও করেন বিরোধীরা। আগামী ১৭ ডিসেম্বর বোর্ডের সাধারণ সভা এবং নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। যদিও ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত এই নির্বাচনের উপর স্থগিতাদেশ দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy