Advertisement
Back to
Presents
Associate Partners
Lok Sabha Election 2024

রাজ্যে চার কোটিরও বেশি হিসাব-বহির্ভূত নগদ অর্থ বাজেয়াপ্ত চলতি মাসে, জানাল নির্বাচন কমিশন

শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচনী অফিসারের দফতর জানিয়েছে, ১ মার্চ থেকে রাজ্যে ২৪ কোটি ৩৪ লক্ষ ৮০ হাজার টাকার মদ, ১১ কোটি ৩৫ লক্ষ ৮০ হাজার টাকার মাদক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

image of note

—প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২২ মার্চ ২০২৪ ১৯:০৪
Share: Save:

ভোটঘোষণার আগে থেকেই হিসাব-বহির্ভূত নগদ বাজেয়াপ্ত করার বিষয়ে সক্রিয় নির্বাচন কমিশন। ১ মার্চ থেকে রাজ্যে কত হিসাব-বহির্ভূত নগদ বাজেয়াপ্ত করা হল, বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবারও তার পরিসংখ্যান প্রকাশ করল তারা। জানাল, ১ মার্চ থেকে রাজ্যে চার কোটি ২২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা নগদ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

ভোটের দিন ঘোষণার সময় নির্বাচন কমিশন জানিয়েছিল, অবাধ, স্বচ্ছ ভোট করানোর ক্ষেত্রে বড় চ্যালেঞ্জ হল চার ‘এম’— মাসল (পেশি), মানি (অর্থ), মিসইনফরমেশন (ভুয়ো তথ্য), এমসিসি (নির্বাচনী আচরণবিধি) লঙ্ঘন। সেই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলায় প্রথম দিন থেকেই সক্রিয় পদক্ষেপ করছে কমিশন। বাজেয়াপ্ত করা হচ্ছে নগদ, মাদক, উপঢৌকন, দামি ধাতু। তাদের হয়ে এই কাজটি করে থাকে ইডি, আয়কর দফতর, রাজ্য পুলিশ, সিবিআই-সহ বিভিন্ন কেন্দ্রীয় বাহিনী, তদন্তকারী সংস্থা।

২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের 'দিল্লিবাড়ির লড়াই' -এর পাতায়।

চোখ রাখুন

শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচনী অফিসারের দফতর জানিয়েছে, ১ মার্চ থেকে রাজ্যে ২৪ কোটি ৩৪ লক্ষ ৮০ হাজার টাকার মদ, ১১ কোটি ৩৫ লক্ষ ৮০ হাজার টাকার মাদক, ১৮ কোটি ২৩ লক্ষ ৯০ হাজার টাকার দামি ধাতু, ৩৪ কোটি ২৬ লক্ষ টাকার উপঢৌকন উদ্ধার করা হয়েছে।

কমিশন জানিয়েছিল, অবাধ ভোট করাতে বিভিন্ন জেলায় মোতায়েন করা হবে সাধারণ পর্যবেক্ষক। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচনী অফিসারের দফতর জানিয়েছে, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, এই তিন জেলায় ইতিমধ্যে সাধারণ পর্যবেক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে। তাঁরা কাজও শুরু করে দিয়েছেন। তিন জেলায় পুলিশ পর্যবেক্ষক হিসাবে আইপিএস অফিসারদের নিয়োগ করা হয়েছে। ২২ মার্চ থেকে আলিপুরদুয়ারে তিন কোম্পানি, কোচবিহারে পাঁচ কোম্পানি, জলপাইগুড়িতে চার কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

নির্বাচন সংক্রান্ত অভিযোগ গ্রহণের জন্য সিভিজিল নামের একটি অ্যাপ চালু করেছে কমিশন। সেই অ্যাপে কেউ কোনও অভিযোগ জানালে কমিশন ১০০ মিনিটের মধ্যে তাঁর সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করে। কমিশন জানিয়েছে, সেই অ্যাপে শুক্রবার পর্যন্ত ৫০৫টি অভিযোগ জমা পড়েছে। তার মধ্যে ৩৯১টি অভিযোগ নিয়ে পদক্ষেপ করেছে কমিশন। ৯২টি অভিযোগ খারিজ করেছে। ২২টি অভিযোগ শোনা বাকি।

২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের 'দিল্লিবাড়ির লড়াই' -এর পাতায়।

চোখ রাখুন

অন্য বিষয়গুলি:

Lok Sabha Election 2024 election comission
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE