Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪
Abdul Mannan

Bengal Polls 2021: দেওয়াল লিখে চাঁপদানি কেন্দ্রে প্রচার শুরু আব্দুল মান্নানের

বৈদ্যবাটির ১৬ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় শুক্রবার সকালে দেওয়াল লিখনের সময় উপস্থিত ছিলেন মান্নান। দলীয় কর্মীদের সঙ্গে সেই কাজে হাত লাগিয়েছিলেন মান্নান স্বয়ং।

বৈদ্যবাটিতে দেওয়াল লিখছেন আব্দুল মান্নান।

বৈদ্যবাটিতে দেওয়াল লিখছেন আব্দুল মান্নান। নিজস্ব চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
বৈদ্যবাটি শেষ আপডেট: ১২ মার্চ ২০২১ ১৬:২২
Share: Save:

২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের পালে হাওয়া ছিল প্রবল। কিন্তু সেই হাওয়াকে হুগলি জেলার চাঁপদানি বিধানসভা কেন্দ্রে ঢুকতে দেননি কংগ্রেস নেতা আব্দুল মান্নান। চাঁপদানিতে জিতে বিধানসভার বিরোধী দলনেতা হয়েছিলেন তিনি। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনেও ওই কেন্দ্র থেকেই কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছেন তিনি। এলাকায় প্রচারের জন্য শুক্রবার থেকে শুরু হল তাঁর নামে দেওয়াল লিখন। বৈদ্যবাটির ১৬ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় শুক্রবার সকালে দেওয়াল লিখনের সময় উপস্থিত ছিলেন মান্নান। দলীয় কর্মীদের সঙ্গে সেই কাজে হাত লাগিয়েছিলেন মান্নান স্বয়ং।

দেওয়াল লেখা শেষ করে ওই এলাকার বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচারও সারেন কংগ্রেসের এই বর্ষীয়ান নেতা। তাঁর মতে, নির্দল প্রার্থীও তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী। তাই সবার সঙ্গে লড়াই করেই জয় হাসিল করতে হবে মনে বলে মনে করেন তিনি। প্রচারে বেরিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর আহত হওয়া নিয়েও প্রশ্ন ধেয়ে এসেছিল তাঁর দিকে। সে ব্যাপারে তিনি বলেছেন, ‘‘ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আমি ছিলাম না। তাই বলতে পারব না, কী হয়েছে। বিভিন্ন চ্যানেলে দেখলাম স্থানীয় মানুষেরা নানা কথা বলছেন। মুখ্যমন্ত্রী যেখানে যান, সেখানে অনেক ক্যামেরা থাকে। নিরাপত্তারক্ষীরা থাকেন। ঘটনার সময় কেউ একটা ছবি তুলতে পারল না? সবাই কি ঘুমিয়ে পড়েছিল? এটাই দুর্ভাগ্য।’’ ঘটনার ছবি থাকলে বিষয়টি আরও জোরালো হত বলে মনে করেন তিনি। তাঁর মতে, ‘‘মানুষের মধ্যে সন্দেহ হচ্ছে। কেউ কেউ সমালোচনা করছেন। ছবি বা ভিডিয়ো থাকলে সেটা আর করতে পারতেন না। ঘটনার সত্যতাও জানা যেত।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Congress candidate Abdul Mannan
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE