প্রতীকী চিত্র।
চলতি বছর ১০ ডিসেম্বর হতে চলেছে টিচার এলিজিবিলিটি টেস্ট (টেট)। গত বুধবার প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল এমনটাই ঘোষণা করেছেন। কারা পরীক্ষায় বসতে পারবেন, কী যোগ্যতা প্রয়োজন সেই সমস্ত বিষয় বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে পর্ষদের ওয়েবসাইটে।
কী কী যোগ্যতা থাকলে আবেদনপত্র পূরণ করা যাবে?
প্রার্থীকে যে কোনও স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে দ্বাদশ শ্রেণি উত্তীর্ণ হতে হবে নূন্যতম ৫০ শতাংশ নম্বরের সঙ্গে। এলিমেন্ট্রি এডুকেশনের উপর দু’বছরের ডিপ্লোমা থাকা দরকার। অথবা দ্বাদশ শ্রেণির পাশাপাশি চার বছরের ব্যাচেলর অফ এলিমেন্ট্রি এডুকেশন ডিগ্রি থাকতে হবে। রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া স্বীকৃত কোনও প্রতিষ্ঠান থেকে ডিপ্লোমা ইন এডুকেশন ডিগ্রি থাকলেও আবেদন করা যাবে। এ ছাড়াও যদি কেউ স্নাতক উত্তীর্ণের পর এলিমেন্ট্রি এডুকেশনের উপর দু’বছরের ডিপ্লোমা করে থাকেন, তা হলেও আবেদন করা যাবে। পাশাপাশি, ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার এডুকেশন (এনসিটিই) স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে যারা ডিইএলইডি/ ডিএড কোর্স পড়ছেন তাঁরা আবেদন করতে পারবেন। তবে, যেহেতু এটি প্রাইমারি স্কুলে নিয়োগের জন্য পরীক্ষা হচ্ছে সে ক্ষেত্রে, এনসিটিই এবং সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী বিএড উত্তীর্ণরা আবেদনপত্র পূরণ করতে পারবেন না। বাকি প্রয়োজনীয় যোগ্যতা জানতে মূল বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে পারেন।
কী ভাবে আবেদনপত্র পূরণ করবেন?
প্রথমে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ (ওয়েস্ট বেঙ্গল প্রাইমারি এডুকেশন)-এর ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ‘হোমপেজ’ থেকে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞপ্তিতে যেতে হবে। সেখানে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। পাশাপাশি অনলাইনেই আবেদনমূল্য জমা দিতে হবে। সাধারণ বিভাগের প্রার্থীদের জন্য আবেদনমূল্য ৫০০ টাকা ধার্য করা হয়েছে। ওবিসি এ এবং ওবিসি বি বিভাগের প্রার্থীদের জন্য ৪০০ টাকা এবং তফসিলি জাতি-সহ আরও বিভাগের জন্য ২৫০ টাকা আবেদনমূল্য বাবদ ধার্য করা হয়েছে। ১৪ সেপ্টেম্বর বিকেল ৭টা থেকে ৪ অক্টোবর রাত ১২টা পর্যন্ত আবেদনপত্র পূরণ করা যাবে। টাকা জমা দেওয়ার শেষ দিন ৫ অক্টোবর রাত ১২টা পর্যন্ত।
এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য এবং শর্তাবলি জানতে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ওয়েবসাইটটি দেখতে পারেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy