এক ধাক্কায় শৈশব থেকে যৌবনে কী ভাবে পৌঁছে গেলেন হংসিকা? ছবি: সংগৃহীত।
‘শাকা লাকা বুম বুম’ সিরিয়ালে শিশুশিল্পী হিসাবে প্রথম পর্দায় দেখা যায় তাঁকে। ‘কোয়ি মিল গয়া’ ছবিতে অভিনয় করে আরও বেশি সংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছে যান। তার পর ‘কিঁউ কি সাস ভি কভি বহু থি’ ধারাবাহিকে বেশ কয়েক বছর শিশুশিল্পীর অভিনয় করে রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। মাঝে চার-পাঁচ বছেরর ব্যবধান। ২০০৭ সালে নায়িকা হয়ে সামনে এলেন হংসিকা। ছবির নাম ‘আপ কা সুরুর’। নায়ক হিমেশ রেশমিয়া। তাঁকে নতুন রূপে দেখে অনেকেরই খটকা লাগছিল। হংসিকার হঠাৎ যৌবনপ্রাপ্তি রহস্য মনে হল অনেকের। সকলেরই প্রায় এক কথা, এক ধাক্কায় শৈশব থেকে যৌবনে পৌঁছে গেলেন কী ভাবে?
কানাঘুষো শোনা যায়, হংসিকার মা চিকিৎসক হওয়ায় মেয়েকে ‘পূর্ণযৌবনা’ করে তুলতে হরমোনাল ইঞ্জেকশন দিতেন। রীতিমতো কটাক্ষের মুখে পড়তে হয় তাঁকে। তবে হংসিকা জানান, ইঞ্জেকশন তো দূর, সুচে তার মারাত্মক ভয়। যে কারণে ট্যাটু পর্যন্ত নাকি করান না। অভিনেত্রীর কথায়, ‘‘আমি সুচ দেখলেই ভয় পাই, যে কারণে শরীরে ট্যাটু করতে চাই না। সেখানে এমন ইঞ্জেকশন! আর কোনও মা তাঁর সন্তানের সঙ্গে এমনটা করবেন কেন?’’ তাঁর সাফ কথা, ‘‘নিশ্চয়ই আমি ভালও কোনও কাজ করেছি, যার ফলে মানুষ এখনও আমাকে নিয়ে কথা বলছেন।’’
গত বছরই শিল্পপতি সোহেল খাটুরিয়ার সঙ্গে ঘর বাঁধেন অভিনেত্রী। সেখানেও বিতর্ক মাথাচাড়া দেয়। সোহেল নাকি আগে হংসিকারই বন্ধু রিঙ্কিকে বিয়ে করেছিলেন। সেই বিয়েতে হংসিকাও উপস্থিত ছিলেন বলে দেখা যায় এক পুরনো ভিডিয়োতে। সেই থেকেই জোর আলোচনা হংসিকাকে ঘিরে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy