‘বেলাশুরু’র জয়যাত্রা অব্যাহত।
‘বেলাশুরু’র জয়যাত্রা অব্যাহত। নিজের শহর কলকাতায় দাপটে রাজপাট চলছেই। দূরের রাজ্য গুজরাতের আমদাবাদেও পৌঁছে গিয়েছে ছবিটি। আনন্দবাজার অনলাইনকে ছবির অন্যতম পরিচালক-প্রযোজক শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, আমদাবাদের মুক্তা আর্টসের মালিকানাধীন পাশাপাশি অবস্থিত দু'টি প্রেক্ষাগৃহে ছবিটি দেখানো হবে। সেই উপলক্ষে আমদাবাদে শিবপ্রসাদ এবং জিনিয়া সেন।
পরিচালকের কথায়, ‘‘আমাদের দাদা-স্থানীয় অংশু মৌলিক। তিনি প্রথম সারির একটি ভোজ্য তেল প্রস্তুত সংস্থার শীর্ষস্থানীয় পদে রয়েছেন। নানা বিষয়ে তিনি আমাদের অনুপ্রাণিত করেন। তাঁরই উদ্যোগে সেখানকার বাঙালিদের জন্য আমাদের ছবির বিশেষ স্ক্রিনিং থাকে। এর আগে ‘কণ্ঠ’, ‘গোত্র’ দেখানো হয়েছে। আড়াই বছর পরে আমরা ‘বেলাশুরু’ নিয়ে পৌঁছেছি। ইতিমধ্যেই প্রেক্ষাগৃহ হাউসফুল। দর্শক সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়েছে। তাই একটির বদলে দু’টি প্রেক্ষাগৃহে দর্শক ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। একটিতে দেখবেন ২৫০ জন দর্শক। অন্যটিতে ৩০০-রও বেশি।’’
ছবির সাফল্য আশাতীত। আমদাবাদে গিয়েই তাই সবরমতী আশ্রমে মুখোপাধ্যায় দম্পতি। আশীর্বাদ নিয়েছেন গাঁধীজির। ‘জাতির জনক’-এর চরকা স্পর্শ করে রোমাঞ্চিত জিনিয়া। পরিচালকের দাবি, আমদাবাদ এলেই তিনি পা রাখেন সবরমতীতে। গাঁধীজির ভাবনা, কর্মকাণ্ড অনুপ্রাণিত করে তাঁকে। কোনও দিন বাংলায় গাঁধীজির জীবনীচিত্র বানাবেন? শিবপ্রসাদের যুক্তি, গাঁধীজির ভাবনা উইনডোজ প্রযোজনার ছবিতে থাকেই। তাঁর প্রার্থনা সঙ্গীতের বাংলা রূপান্তর শুনতে পাওয়া গিয়েছে ‘গোত্র’র টাইটেল কার্ডে। এ ভাবেই গাঁধীজি উপস্থিত থাকবেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy