অভিনেতা সোহম চক্রবর্তী এবং প্রয়াত তাপস পাল। -ফাইল চিত্র।
কী বা বয়স হয়েছিল! ৬১ বছর বয়সটা তো কিছুই নয়! তাপস আঙ্কল যে এ ভাবে আচমকা চলে যাবে, তা ভাবতেই পারছি না। বলতে গেলে ছোট থেকে এদের কোলেই বড় হয়েছি। আমার দ্বিতীয় ছবি ‘নয়নমণি’-তেই তাপস আঙ্কল আমার বাবার ভূমিকায় অভিনয় করেছিল। তারপর ওর সঙ্গে ‘মঙ্গলদীপ’-এ কাজ করার সুযোগ হয়েছিল। বয়সের গণ্ডি পেরিয়ে যাওয়ার পর বড় হয়ে একের পর এক ওর সঙ্গে ছবিতে কাজ করেছি। আজ যেমন ‘দানব’ ছবিটার কথা খুব মনে পড়ছে।
তাপস আঙ্কলের সঙ্গে অনেক স্মৃতি রয়েছে আমার। তার কাছে আমি আদরের ‘বিট্টু’। তাপস আঙ্কল খাদ্যরসিক ছিল। আমার মনে আছে, আমরা দু’জনে একসঙ্গে খেতে বসতাম। খুব প্যাম্পার করত আমাকে।
আমাদের কাছে তাপস আঙ্কল মানেই, একটার পর একটা ব্লকবাস্টার ছবি। সে ‘দাদার কার্তি’ হোক, ‘সাহেব’ হোক বা ‘গুরুদক্ষিণা’ কিংবা ‘আপন আমার আপন’। যে শূন্যস্থান তাপস আঙ্কল তৈরি করে গেল, তা কখনও পূর্ণ হওয়ার নয়।
আরও পড়ুন: বিদ্রোহ, কেলেঙ্কারি সব ছাপিয়ে তাপসের জন্য রয়ে গেল চোখের জল
আরও পড়ুন: ‘অভিনয় ও রাজনৈতিক জগতে অপূরণীয় ক্ষতি’, শোকবার্তা মুখ্যমন্ত্রীর
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy