Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪
kangana ranaut

টুইটার অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় হতেই শ্বেতাঙ্গ আগ্রাসনের প্রসঙ্গ তুললেন কঙ্গনা

স্থায়ী ভাবে নিষ্ক্রিয় করা হল অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউতের টুইটার অ্যাকাউন্ট।

কঙ্গনা রানাউত

কঙ্গনা রানাউত

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৪ মে ২০২১ ১৬:১৩
Share: Save:

টুইটার অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় হতেই শ্বেতাঙ্গ আগ্রাসনের প্রসঙ্গ তুললেন কঙ্গনা রানাউত। আঙুল তুললেন আমেরিকার দিকে। তাঁর দাবি, সে দেশের প্রবণতা রয়েছে অ-শ্বেতাঙ্গদের ক্রীতদাস হিসেবে দেখা। এই প্রবণতাকেই তিনি তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার সঙ্গে মিলিয়ে দিলেন।

স্থায়ী ভাবে নিষ্ক্রিয় করা হল অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউতের টুইটার অ্যাকাউন্ট। টুইটারের মুখপাত্র সে কথা জানিয়েছেন নেটমাধ্যমে। কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, ব্যক্তি নির্বিশেষে তাঁরা তাঁদের নিয়ম মেনে চলেন। এ ক্ষেত্রেও তাই। মুখপাত্রের কথায়, ‘‘আমরা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছিলাম, কোনও পোস্ট থেকে বড় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে তার বিরুদ্ধে আমরা পদক্ষেপ নেব। নীতি লঙ্ঘন করার জন্য উল্লিখিত অ্যাকাউন্টটি স্থায়ীভাবে নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে।’’

কিন্তু টুইটার বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে একটি বিবৃতি জারি করেন অভিনেত্রী। তাঁর বক্তব্য, টুইটার ছাড়াও অন্য হাতিয়ার রয়েছে তাঁর কাছে। ‌যার সাহায্যে নিজের মতামত পেশ করবেন। যার মধ্যে অন্যতম, চলচ্চিত্র শিল্প। অভিনেত্রী বললেন, ‘‘টুইটার কর্তৃপক্ষ আমার বক্তব্যকে প্রমাণ করে দিয়েছে। তারা আমেরিকার মানুষ। জন্মগতভাবে শ্বেতাঙ্গ। আর তাই এক জন অ-শ্বেতাঙ্গ ব্যক্তিকে তাঁদের দাসত্ব স্বীকার করতে বাধ্য করেছেন।’’ কঙ্গনার কেবল একটি বিষয়েই চিন্তা, শুধু তিনি একা নন, তাঁর মতো হাজার হাজার মানুষের দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে আমেরিকার এই প্রবণতা।

বাংলার নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ পেতেই একের পর এক টুইট করেছেন তিনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রাবণের সঙ্গে তুলনা করে তাঁর দাবি, যে সব জায়গায় বিজেপি জয়ী হয়েছে, সেখানে কোনও রকম হিংসার নিদর্শন পাওয়া যায়নি। কিন্তু বাংলায় তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পরেই শুরু হয়েছে হত্যালীলা। ‘বেঙ্গল ইজ বার্নিং’ জাতীয় হ্যাশটাগও ব্যবহার করেছিলেন অভিনেত্রী।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE