Advertisement
১৮ এপ্রিল ২০২৪
Pallavi Dey

Pallavi Dey Death Mystery: অনেক পুরুষ এসে চলে গিয়েছে, ওর সঙ্গে কেউ টিকবে বলে মনে হয় না, বলেছিলেন পল্লবীর মা

‘দিদি নম্বর ওয়ান’-এ পল্লবী জানান, তাঁর সঙ্গে থাকা খুব কঠিন। তিনি চিৎকার করে বকাঝকা করেন প্রেমিককে। কেউ টিকবে কি না নিজেরই সন্দেহ রয়েছে।

মায়ের সঙ্গে পল্লবী দে

মায়ের সঙ্গে পল্লবী দে

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৯ মে ২০২২ ১৬:২৭
Share: Save:

এক বার নয়, একাধিক বার ‘দিদি নম্বর ওয়ান’-এ মা সঙ্গীতা দে-র সঙ্গে অংশ নিয়েছিলেন প্রয়াত অভিনেত্রী পল্লবী দে। তাঁর প্রাক্তন রুমমেট এবং ধারাবাহিকের নায়িকা প্রত্যুষা পাল এবং অভিনেত্রী ভাবনা বন্দ্যোপাধ্যায়ও সেই পর্বে অংশ নিয়েছিলেন। তিন জনের বন্ধুত্বের ঝলক পাওয়া গিয়েছিল সেই পর্বে।

সেই অনুষ্ঠানে পল্লবীর মাকে সঞ্চালিকা রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশ্ন করেন, ‘‘মাকে তো সব বলে পল্লবী। তা হলে বিশেষ কারও কথা কোনও দিন বলেছে?’’ মায়ের উত্তর, ‘‘না এখনও বলেনি। আসলে ওর তো অনেকেই এসেছে, গিয়েছে। কিন্তু মেয়ে বলে, হচ্ছে না ঠিক।’’ সবাই হাসিতে ফেটে পড়েন সঙ্গীতা দে-র এই উত্তরে।

পল্লবী জানান, তাঁর সঙ্গে থাকা খুব কঠিন। তিনি চিৎকার করে বকাঝকা করেন তাঁর প্রেমিককে। তাই কেউ তাঁর সঙ্গে টিকতে পারবে কিনা তা নিয়ে নিজেই সন্দেহ প্রকাশ করেন তিনি। মায়ের কথায় জানা যায়, যে তাঁর জীবনে বিশেষ মানুষ হয়ে আসবেন, তাঁকে পল্লবীর কথায় উঠতে-বসতে হবে। যেমন ভাবে নিজের বাবাকেও ধমকিয়ে, শাসিয়ে রাখেন পল্লবী।

সব শুনে রচনার মনে হয়েছিল, প্রত্যুষা আর ভাবনার মতো পল্লবীরও সম্ভবত প্রেমিক জুটবে না।
কিন্তু ঘটনাচক্রে, পল্লবী প্রেম করলেন সাগ্নিক চক্রবর্তীর সঙ্গে। এবং নায়িকার মৃত্যুর পরে পল্লবীর পরিবার তাঁর প্রেমিকের বিরুদ্ধেই খুনের মামলা দায়ের করল। তারই জেরে আপাতত তাঁকে ২৬ এপ্রিল অবধি পুলিশ হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আলিপুর আদালত। বুধবার দুপুর ১২টা নাগাদ সাগ্নিককে গরফা থানা থেকে আলিপুর আদালতে পেশ করা হয়। বিচারক সাগ্নিককে পুলিশ হেফাজতে রাখার এই নির্দেশ দেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Pallavi Dey Sagnik Chakraborty Pratyusha Pal
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE