রাজকুমার রাও এবং পত্রলেখা।
চণ্ডীগড়ে মহাধুমধামে বিয়ে সেরেছেন। এর পরেই বেশি দেরি না করে শহরে ফিরে আসেন রাজকুমাররাও এবং পত্রলেখা। বিমানবন্দরে পা রাখতেই নবদম্পতিকে ঘিরে পাপারাৎজিদের ভিড়। পত্রলেখা পরেছিলেন উজ্জ্বল লাল শাড়ি। গলায় মঙ্গলসূত্র। কপালে লাল টিপ, মাথায় সিঁদুর। রাজকুমারের পরনে ছিল সাদা রঙের কুর্তা।
ছবি তুলতে তুলতেই পাপারাৎজিরা অনেকে ‘বৌদি’ বলে সম্বোধন করছিলেন পত্রলেখাকে। এত দিন পর্যন্ত এই ডাকে অভ্যস্ত ছিলেন না বঙ্গতনয়া। তাঁকে ‘বৌদি’ বলে ডাকতেই তাই খানিক লজ্জা পেলেন নববধূ। স্ত্রীকে দেখে হাসিতে ফেটে পড়লেন রাজকুমারও।
১১ বছরের প্রেম পরিণতি পেয়েছে ২৫ নভেম্বর। নতুন সংসার শুরু করেছেন রাজকুমার-পত্রলেখা।বিয়েতে সাদা শেরওয়ানি, লাল পাগড়িতে সেজেছিলেন বর। কনে পরেছিলেন লাল বেনারসি। বিয়ের ছবি দিয়ে রাজকুমার লিখেছিলেন, ‘১১ বছরের প্রেম, বন্ধুত্ব, ভালবাসা,আনন্দের পর আজ আমার দুনিয়ার সঙ্গে সাত পাক ঘুরলাম। তোমার স্বামীর তকমা পাওয়ার থেকে বেশি আনন্দ আর কিছুতেই নেই।’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy