এমনিতেই তাঁর ইন্ডাস্ট্রিতে কোনও প্রেমিক নেই বলেই জানত সবাই। বাবা-মায়ের বাধ্য মেয়ে ছিলেন। বাড়ি থেকে ঠিক করা পাত্রকেই বিয়ে করেন অভিনেত্রী শতাব্দী রায়। তাঁর সঙ্গে দীর্ঘ ২৫ বছরের দাম্পত্য জীবন। বিয়ের পর থেকেই স্বেচ্ছায় অভিনয়ে নিজের জায়গা ছেড়ে দেন। তার পর একটা সময় পরে রাজনীতিতে যোগ দেন। এ ছাড়াও লেখালিখি করেন। সে অর্থে কোনও বিতর্ক নেই তাঁর জীবনে। যদিও দিনদুয়েক আগে অভিনেত্রী নিজেই জানিয়েছিলেন, তিনিও এক সময় প্রেমে পড়েছিলেন। রীতিমতো পাগল ছিলেন সেই প্রেম নিয়ে। কিন্তু সামনাসামনি দেখতেই মোহভঙ্গ হয় তাঁর। অবশেষে নিজের জীবন প্রথম প্রেমের কথা জানালেন। তিনি ছিলেন ভারতের অন্যতম সফল গায়কের পুত্র।
আরও পড়ুন:
দিনদুয়েক আগেই, অষ্টাদশীতে নিজের প্রেমের পড়ার গল্প অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নেন শতাব্দী। পাশপাশি, বেশ কিছু ইঙ্গিত দিয়ে তাঁর ভালবাসার মানুষ কে ছিলেন সেটা অনুমান করতে বলেন অভিনেত্রী। যদিও খুব বেশি দিন অপেক্ষা করাননি। সম্প্রতি একটি ভিডিয়ো করে গানে গানেই জানিয়ে দেন অভিনেত্রী তাঁর ভালবাসার মানুষের কথা। ভিডিয়োর শুরুতেই ‘বড়ে অচ্ছে লাগতে হ্যায়’ গানটি গেয়ে শোনান অভিনেত্রী। তখনই বোঝা যায় কে? শতাব্দী নিজেই জানান, কিশোর কুমারের পুত্র অমিত কুমারের প্রেমে পড়েন। শেষে অভিনেত্রী সংযোজন, ‘‘তিনি এখনও জানেন না তাঁকে ভালবাসতাম।’’ যদিও অনেক অনুরাগীই তাঁকে পরামর্শ দিয়েছিলেন ভালবাসার মানুষের নামটা প্রকাশ্যে না আনতে। যদিও বহু যুগ পর নিজের মনের কথা ভাগ নিলেন শতাব্দী।