Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪
sonam kapoor

২০২০ সালেই সন্তানের জন্ম দিতে চেয়েছিলেন সোনম, আনন্দকে বলেছিলেন, আর দেরি করতে চান না

অতিমারির কারণে সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা বদলাতে বাধ্য হন সোনম কপূর আর আনন্দ অহুজা। ২০২০ সালের বদলে তাঁদের প্রথম সন্তান পৃথিবীর আলো দেখল ২০২২-এ।

২০ অগস্ট সোনম এবং আনন্দের কোল আলো করে আসে পুত্রসন্তান।

২০ অগস্ট সোনম এবং আনন্দের কোল আলো করে আসে পুত্রসন্তান।

সংবাদ সংস্থা
মুম্বই শেষ আপডেট: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২০:০৭
Share: Save:

প্রথম সন্তানের পরিকল্পনা আগেই করেছিলেন সোনম কপূর এবং আনন্দ অহুজা। ২০২০ সালেই ভূমিষ্ঠ হতে পারত নবজাতক। তবে করোনা অতিমারির কারণেই নাকি দেরি হল, সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ফাঁস করলেন সোনম।

অভিনেত্রী জানান, গত বছর আনন্দের জন্মদিনে তিনি তাঁকে বলেছিলেন যে, আর অপেক্ষা করতে চান না। এর পর সে বছর ডিসেম্বরেই অন্তঃসত্ত্বা হন সোনম। আনুষ্ঠানিক ভাবে সুখবর ভাগ করে নেন ২০২২-এর মার্চ মাসে। তার পর ২০ অগস্ট সোনম এবং আনন্দের কোল আলো করে আসে পুত্রসন্তান।

সন্তান জন্ম নেওয়ার দু’সপ্তাহ আগের এক সাক্ষাৎকারে সোনমকে বলতে শোনা যায়, “২০১৮ সালে বিয়ের পর আমরা দু’বছর অপেক্ষা করতে চেয়েছিলাম। তার পরই সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু করোনা দেখা দিল। খুব কঠিন সময় কেটেছে। বন্ধু-বান্ধবরা একে একে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে গেল। সে সময় পরিজনদের কাছাকাছি থাকতে চেয়েছিলাম। তাই সিদ্ধান্ত নিই, ২০২০-র পর চেষ্টা করব।”

নবজাতকের ডাকনামও প্রকাশ্যে এসেছে ইতিমধ্যেই। আনন্দ অহুজা আর সোনম তাঁদের ছেলের নাম রেখেছেন 'সিম্বা'। পরিকল্পনা ছিল লন্ডনে সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরেই মুম্বইয়ের বাড়িতে আসবেন সোনম। আপাতত বাবা-মায়ের সঙ্গে কাটাবেন ছ’মাস। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী এখন মুম্বইয়ে রয়েছেন অভিনেত্রী। পাপারাৎজির ক্যামেরায় ফ্রেমবন্দি হয়েছিল সদ্যোজাতকে নিয়ে গৃহপ্রবেশের মুহূর্ত। ছেলেকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন নতুন মা-বাবা। পুজো হচ্ছে, মন্ত্রপাঠ হচ্ছে। সে ছবি ছড়িয়ে পড়েছিল নেটমাধ্যমে। তবে এ সবের মাঝেই কাজে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন সোনম।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

sonam kapoor Anand Ahuja COVID19
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE