Advertisement
০৭ মে ২০২৪
charu asopa

সুস্মিতার ভাইয়ের সঙ্গে বিচ্ছেদ, মেয়ে জিয়ানাকে নিয়ে উদ্বেগে ব্রহ্মাণ্ডসুন্দরীর ভ্রাতৃবধূ

সুস্মিতার ভাই রাজীব সেনের সঙ্গে বিয়ে, বিস্তর কাদা ছোড়াছুড়ি, শেষে বিচ্ছেদ। এই মুহূর্তে মেয়ে জিয়ানাকে নিয়ে আলাদা চারু। উদ্বেগের কথা জানালেন ব্রহ্মাণ্ডসুন্দরীর ভ্রাতৃবধূ।

সন্তানকে নিয়ে উদ্বেগে সুস্মিতার ভ্রাতৃবধূ।

সন্তানকে নিয়ে উদ্বেগে সুস্মিতার ভ্রাতৃবধূ। সংগৃহীত।

সংবাদ সংস্থা
মুম্বই শেষ আপডেট: ১৮ ডিসেম্বর ২০২২ ১৯:১৩
Share: Save:

সন্তানকে নিয়ে উদ্বেগে সুস্মিতার ভ্রাতৃবধূ অভিনেত্রী চারু আসোপা। প্রাক্তন ব্রহ্মাণ্ডসুন্দরীর ভাই রাজীব সেনের সঙ্গে দাম্পত্যে ইতি টেনেছেন আগেই। দুই পক্ষের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি চলেছে। এক জন অভিযোগ জানালে অন্য জনও পাল্টা অভিযোগ করছেন। চারুর অভিযোগ, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন রাজীব। রাজীবের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগও তোলেন তিনি। মেয়ে জিয়ানাকে নিয়ে আলদা থাকছেন চারু। অল্প অল্প করে কর্মজীবনে ফিরছেন, কিন্তু আশঙ্কা, উদ্বেগ কাটছে না মেয়ে জিয়ানাকে নিয়ে।

আপাতত ‘সিঙ্গল মাদার’ হয়ে মেয়ে বড় করে তোলার ভার নিয়েছেন চারু। রাজীবের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর থেকে কাজে ফেরার প্রস্তুতিও চলছিল জোরকদমে। অবশেষে একটি ধারাবাহিকে কাজের প্রস্তাব পেয়েছেন তিনি। শীঘ্রই শুরু হবে শুটিং। বছর দেড়েকের ছোট্ট জিয়ানাকে বাড়িতে রেখে কাজ বেরোতে হবে তাঁকে। সেই নিয়ে এখন চিন্তায় তিনি। যখন কাজে থাকবেন মেয়ে জিয়ানাকে কার কাছে রাখবেন? উদ্বেগে সুস্মিতার ভ্রাতৃবধূ। চারু এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘আমি জানি আমাকে সবটা একাই করতে হবে, কিন্তু কী করব তা নিয়ে দুশ্চিন্তা হয়।’’

২০১৯ সালে টেলি অভিনেত্রী চারু অসোপাকে বিয়ে করেন রাজীব। কিন্তু দিন দিন জটিল হয়েছে চারু-রাজীবের বৈবাহিক সম্পর্ক। তবে রাজীবের সঙ্গে যতই তিক্ত হোক, সম্পর্ক ননদ সুস্মিতার সঙ্গে সব সময় যোগাযোগ রেখেছেন চারু। রাজীব-চারু আলাদা থাকলেও পাকাপাকি ভাবে বিচ্ছেদ হয়নি তাঁদের। শেষমেশ কোন দিকে মোড় নেয় তাঁদের সম্পর্ক, তা সময় বলবে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

charu asopa Sushmita Sen Bollywood
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE