Advertisement
E-Paper

‘দেশপ্রিয় পার্কের দোকান থেকে টেপ ফ্রক’, বাবা-মায়ের অবর্তমানে নববর্ষের স্মৃতিচারণা স্বস্তিকার

যে চল স্বস্তিকার মা শুরু করেছিলেন, সেই নতুন জামা পরার ধারা বজায় রেখেছেন অভিনেত্রী। তবে বাবার শেখানো 'একলা' বৈশাখে তিনি আর একলা নন।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৫ এপ্রিল ২০২৫ ১২:০৬
স্বস্তিকার পয়লা বৈশাখের স্মৃতিচারণা।

স্বস্তিকার পয়লা বৈশাখের স্মৃতিচারণা। ছবি: সংগৃহীত।

নতুন বছর। নববর্ষের দিনটা সকলের কাছেই আর পাঁচটা দিনেত তুলনায় আলাদা। উৎসবের দিনগুলিতে মানুষ ফিরে যায় তার পরিবার ও প্রিয়জনের কাছে। ব্যাতিক্রমী নন অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। যদিও স্বস্তিকার কাছের মানুষ তাঁর মেয়ে নতুন বছরে পাশে নেই। তবে অভিনেত্রীর সঙ্গে রয়েছেন তাঁর দিদি অজপা মুখোপাধ্যায়। এ ছাড়াও রয়েছে পোষ্য সাবিত্রী। যদিও এই দিনটিতে বার বার মনে পড়ছে বাবা-মায়ের কথা। কেমন ছিল স্বস্তিকার শৈশবের পয়লা বৈশাখ?

দক্ষিণ কলকাতায় বাড়ি। ছোটবেলা থেকে পয়লা বৈশাখ মানেই তাঁর কাছে দেশপ্রিয় পার্ক থেকে কেনা টেপ ফ্রক। এই দিনটার সঙ্গে তাঁর আলাপ করিয়েছিলেন মা। অভিনেত্রী জানান, পয়লা বৈশাখ মানেই তাঁদের কাছে ছিল এমব্রয়ডারি করা টেপ ফ্রক, ইমিটেশনের দুল, চুড়ি, চুলের ক্লিপ। যদিও বাবা সন্তু মুখোপাধ্যায়ের কাছ থেকে শিখেছিলেন, পয়লা বৈশাখ মানে 'একলা' বৈশাখ। বাবা-মা নেই, যদিও সেই শূন্যতা রয়েছে। কিন্তু যে চল তাঁর মা শুরু করেছিলেন, এখনও সেই নতুন জামা পরার ধারা বজায় রেখেছেন অভিনেত্রী। তবে বাবার শেখানো 'একলা' বৈশাখে তিনি আর একলা নন। স্বস্তিকার কথায়, ‘‘নতুন বছরের প্রথম দিন নতুন কিছু গায়ে দিতে হয়, তাই ছোট বেলায় মা দেশপ্রিয় পার্কের দোকান থেকে এমব্রয়ডারি করা টেপ ফ্রক, ইমিটেশনের দুল, চুড়ি, চুলের ক্লিপ এই সব কিনে দিত।

মধ্যবিত্ত পরিবারের এই ছোট ছোট সুখেই সুখী মানুষ আমরা। তাই সেই ঐতিহ্যকে আপন করে আমি আর দিদি আজ নতুন শাড়ি পরেছি। বাবা বলত শুভ একলা (১লা) বৈশাখ। কিন্তু আপনাদের সঙ্গে নিয়ে বৈশাখ তো আর একলা নই।’’

Swastika Mukherjee Bengali Actress Tollywood Actress
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy