মনামী যখন ‘মৎস্যকন্যা’ — ফাইল চিত্র।
তিনি কখনও অন্য ধরনের পোশাক পরে ধরা দেন, কখনও আবার পোশাকের জন্য কটাক্ষের শিকারও হতে হয় তাঁকে। বহু বছর ধরে তাঁকে টেলিভিশনের পর্দায় দেখেন দর্শক। মনামী ঘোষ। সিরিয়াল, সিনেমা এবং সিরিজ়— তিনটি মাধ্যমেই তাঁর অবাধ বিচরণ। নায়িকার ইনস্টাগ্রামে অনুরাগীর সংখ্যাও কম নয়। কাজের ফাঁকে মাঝেমাঝেই ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন নায়িকা।
এই যেমন কিছু দিন আগে পোস্ট করলেন তাঁর সমুদ্র-ভ্রমণের ভিডিয়ো। রঙিন স্কার্টে ঢাকা দেহের নিম্নাঙ্গ। আর ঊর্ধ্বাংশ ঢেকেছেন মানানসই বিকিনিতে। পিঠ পুরোটাই খোলা। সমুদ্রের জলে ভাসছে তাঁর স্কার্ট। ক্রমাগত এগিয়ে চলেছেন নায়িকা। দূর থেকে দেখে মনে হবে যেন কোনও মৎস্যকন্যা হাঁটছে। এমনই রূপে ধরা দিলেন মনামী। যে ভিডিয়ো দেখে মুগ্ধ তাঁর অনুরাগীরা। সেই সঙ্গে মনামীর ছবি ঘিরে নানা রকম মন্তব্যও চোখে পড়ছে।
চারিদিকে নীল আকাশ। সামনে কাচের মতো স্বচ্ছ সমুদ্রের নীল জল। খোলা পিঠের উপর এসে পড়েছে মনামীর লম্বা বিনুনি। তা দেখে টলিপাড়ার আর এক নায়িকা বললেন, “এ যেন স্বপ্নের রাজ্য।” মনামী আবার নিজের এই ভিডিয়ো পোস্ট করে লিখেছেন, “আমি আর আমার সমুদ্র।” এই ভিডিয়োতেও নেতিবাচক মন্তব্যের পাহাড়। তবে অভিনেত্রীর এই অবতার দেখে অনেকেই তাঁকে ‘মৎস্যকন্যা’ বলে প্রশংসাও করেছেন।
কিছু দিন আগে একটি অনুষ্ঠানে মেটালের ড্রেস পরার জন্য শিরোনামে উঠে এসেছিল মনামীর নাম। সে পোশাক পরতে গিয়ে হাত-পা কেটেও গিয়েছিল তাঁর। অভিনেত্রীকে টলিপাড়ার ‘উরফি জাভেদ’ বলে খেতাবও দেওয়া হয়। এ প্রসঙ্গে আনন্দবাজার অনলাইনের তরফে যোগাযোগ করা হয় মনামীর সঙ্গে। তিনি বলেন, “কারও সঙ্গে তুলনা করাতে আমি বিশ্বাসী নই। আর তা ছাড়া শুধু তো পোশাক পরি না। আমি পারফর্ম করি। অভিনয় করি। আমার আরও অনেক রকম কাজ আছে জীবনে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy