সুস্থ থাকতে কব্জি ডুবিয়ে মটন খাওয়ার পর কিছু খাবার এড়িয়ে চলুন। ছবি: সংগৃহীত।
ছুটির দুপুরে চন্দ্রমুখী আলু দেওয়া লাল লাল ঝোল কিংবা রোগনজোস— ভোজনরসিক বাঙালির মটনপ্রেম চিরন্তন। শরীরের কথা ভেবে অনেকেই পাঁঠার মাংস এ়ড়িয়ে চলেন। কিন্তু উৎসব-অনুষ্ঠানে এই নিয়ম মেনে চলা সম্ভব হয় না। গরম ভাতের সঙ্গে ধোঁয়া ওঠা মটন দেখলে নিজেকে আটকে রাখা কঠিন। কিন্তু কয়েকটি খাবার রয়েছে, যেগুলি পাঁঠার মাংস খাওয়ার পর খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। তাই সুস্থ থাকতে কব্জি ডুবিয়ে মটন খাওয়ার পর কিছু খাবার এড়িয়ে চলুন। রইল তেমন কয়েকটি খাবারের তালিকা।
মধু
সর্দি-কাশি সারাতে এমনিতে মধু দারুণ কার্যকরী। চিনির বদলে রান্নায় মধুও ব্যবহার করেন অনেকে। তবে মটন খাওয়ার পরে ভুলেও মধু খাবেন না। পাঁঠার মাংস খাওয়ার পর খুব ঝাল লাগলে অল্প চিনি খান। খানিকটা গুড়ও খেতে পারেন, অথবা চকোলেট খাওয়া যায়। কিন্তু কাছে যদি মধু থাকেও, সে দিকে হাত বাড়াবেন না। মটন খাওয়ার পর মধু খেলে হার্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই ঝুঁকি না নেওয়াই ভাল।
দুধ
পাঁঠার মাংস খাওয়ার পর দুগ্ধজাত খাবার একেবারেই মুখে তুলবেন না। পাঁঠার মাংস দিয়ে জমিয়ে ভূরিভোজের পর পায়েস, টক দই কিংবা দুধ দিয়ে তৈরি যে কোনও খাবার এড়িয়ে চলুন। দুগ্ধজাত খাবারে এমনিতে অ্যান্টিবায়োটিকের পরিমাণ বেশি। পাঁঠার মাংস খাওয়ার পর এই ধরনের খাবার খেলে শারীরিক নানা সমস্যা হতে পারে।
চা
পাঁঠার মাংস খেয়ে রসনাতৃপ্তির পর ভুলেও চায়ের কাপে চুমুক দেবেন না। গ্যাস-অম্বলের তো বটেই, সেই সঙ্গে বদহজম, বুকে ব্যথারও ঝুঁকি থাকে। রেডমিট খাওয়ার পর এমনিতে গরম পানীয় খাওয়া উচিত নয়। পেটের গোলমাল দেখা দিতে পারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy