Advertisement
১১ মে ২০২৪

ধনী হতে চান? পর পর ৪৩ দিন বালিশের নীচে এই জিনিসটি রাখুন

বাড়ির সদর সামনে যদি তুলসী গাছ রাখা হয়, তা হলে বাড়ির ভেতর কোনও নেগেটিভ শক্তি প্রবেশ করতে পারে না। বাড়িকে জীবাণু মুক্ত রাখতে এবং বাড়িতে পজিটিভ এনার্জি বাড়াতে তুলসী গাছ রাখা অপরিহার্য। প্রতি দিন সকালে স্নান করে তুলসী গাছে জল ঢাললে আর্থিক উন্নতির সঙ্গে জীবন যাপনও সুন্দর ও স্বাভাবিক হয়ে ওঠে। তুলসী গাছ দিয়ে এই উপায়টি করলে জীবনে অনেক রকম সুফল পাওয়া যাবে।

শ্রীমতী অপালা
শেষ আপডেট: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০০:০৪
Share: Save:

হিন্দুশাস্ত্র মতে তুলসী গাছকে অতি পবিত্র মানা হয়। হিন্দু দেবদেবীর পুজোয় তুলসী পাতা ব্যবহার করা হয়। শাস্ত্র মতে যেমন তুলসী পাতার গুরুত্ব রয়েছে, ঠিক তেমন ভেষজ কাজেও এর গুরুত্ব অপরিসীম।

বাড়ির সদর সামনে যদি তুলসী গাছ রাখা হয়, তা হলে বাড়ির ভেতর কোনও নেগেটিভ শক্তি প্রবেশ করতে পারে না। বাড়িকে জীবাণু মুক্ত রাখতে এবং বাড়িতে পজিটিভ এনার্জি বাড়াতে তুলসী গাছ রাখা অপরিহার্য।

প্রতি দিন সকালে স্নান করে তুলসী গাছে জল ঢাললে আর্থিক উন্নতির সঙ্গে জীবন যাপনও সুন্দর ও স্বাভাবিক হয়ে ওঠে। তুলসী গাছ দিয়ে এই উপায়টি করলে জীবনে অনেক রকম সুফল পাওয়া যাবে।

আরও পড়ুন: আপনার জন্মকুণ্ডলীতে দারিদ্র যোগ নেই তো?

উপায়টি হল:

রাতে ঘুমানোর আগে বালিশের নীচে চারটি তুলসী পাতা রাখতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে দুটো পাতা একটা কৌটোর মধ্যে ভরুন এবং ভাল জায়গায় তুলে রেখে দিন। অপর দুটো পাতা খেয়ে নিন। এই প্রক্রিয়াটি পর পর ৪৩ দিন করতে হবে। ৪৩ দিন হয়ে যাওয়ার পর কৌটোর মধ্যে থাকা তুলসী পাতাগুলো কোনও প্রবাহমান জলে ভাসিয়ে দিন।

এই প্রক্রিয়াটি করার ফলাফল:

• রাতে বালিশের নীচে তুলসী পাতা রাখলে সমস্ত নেগেটিভ চিন্তা ভাবনা মাথা থেকে চলে যায় এবং মন ও মস্তিষ্কে পজিটিভ চিন্তা ভাবনা বৃদ্ধি পায়।

• জীবনে আর্থিক উন্নতি ঘটে এবং সৌভাগ্য আপনার নিত্য সঙ্গী হয়।

• পারিবারিক দিকে সুখ শান্তি বজায় থাকে এবং দাম্পত্য জীবন সুখের হয়।

• মনে কোনও দুশ্চিন্তা থাকলে তা চলে যায় এবং খারাপ স্বপ্ন দেখা বন্ধ হয়।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Tulsi
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE