Advertisement
১৭ জানুয়ারি ২০২৫

সন্তানের ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়র হওয়ার কি সম্ভাবনা আছে? কী বলছে জ্যোতিষ

জন্মলগ্ন থেকেই প্রতিটি মা বাবার স্বপ্ন থাকে তাদের সন্তান এক দিন খ্যাতি, প্রতিপত্তি অর্জন করবে। আর এই স্বপ্ন থেকেই শিশুর মনেও ঢুকিয়ে দেওয়া হয় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়র হওয়ার বাসনা।

প্রতীকী চিত্র

প্রতীকী চিত্র

শ্রীমতী অপালা
শেষ আপডেট: ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০০:০০
Share: Save:

সবারই স্বপ্ন থাকে জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার। সমাজে সুনামের সঙ্গে জীবনযাপন করার। তাই জন্মলগ্ন থেকেই প্রতিটি মা বাবার স্বপ্ন থাকে তাদের সন্তান এক দিন খ্যাতি, প্রতিপত্তি অর্জন করবে। আর এই স্বপ্ন থেকেই শিশুর মনেও ঢুকিয়ে দেওয়া হয় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়র হওয়ার বাসনা। তাদের মনের মধ্যে কাজ করে মা বাবার স্বপ্নপূরণের প্রবল ইচ্ছা। কিন্তু সবার আশা পূরণ হয় না। জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার ব্যাপারে জ্যোতিষশাস্ত্র ঠিক কী কথা বলছে, দেখে নেওয়া যাক। জেনে নিন কারা হতে পারেন আগামীর চিকিত্সক বা ইঞ্জিনিয়র।

আমরা সবাই জানি জ্যোতিষশাস্ত্র বিচার করা হয় ১২টি রাশি, ৯টি গ্রহ ও ২৭টি নক্ষত্রের ওপর। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সমস্ত কিছু ঘটনা বিচার করা হয় এই গুলির মধ্য দিয়েই। প্রথমে জেনে রাখা দরকার এই ১২টি রাশির মধ্যে লগ্ন থেকে চতুর্থ রাশি অর্থাৎ চতুর্থ ভাব সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ।

জাতক বা জাতিকার জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ে চতুর্থ ভাবের মূল্য অপরিসীম। শিশু যখন জন্মায় তখন তার সব থেকে বেশি প্রয়োজন হয় তার মাকে। তার মা কেমন হবে, কতটা যত্ন সহকারে তার লালন পালন করবে তা সবই বিচার হয় এই চতুর্থ ভাব থেকে। শিশুটির জীবনে পরবর্তী অধ্যায় হচ্ছে লেখাপড়া যা মূলত বিচার করা হয় এই ভাব থেকে। বাবা মায়ের কাছে সব থেকে চিন্তার বিষয় তাদের সন্তানের উপযুক্ত শিক্ষা। তারা সব সময় চান প্রতিযোগিতার এই পৃথিবীতে তাদের সন্তান যেন কোনও ভাবেই অন্যদের থেকে পিছিয়ে না পড়ে। সন্তানের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তার স্কুল জীবন থেকেই করা উচিত। শুরু থেকেই বাবা মাকে খেয়াল রাখতে তাদের সন্তান কোন বিষয়ে ভাল। যে সমস্ত বাবা মা চান আগামীতে তাদের সন্তানকে ইঞ্জিনিয়র রূপে দেখতে চান তাদের খেয়াল রাখতে হবে সে অঙ্কে, বিজ্ঞানে কেমন নম্বর পায়। যদি অঙ্কে ভাল না হয় তাহলে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ কমে আসে। জন্ম ছকে বুধ ও মঙ্গল যদি খারাপ থাকে তা হলে ছাত্রছাত্রী অঙ্কে ভাল হতে পারে না। পড়ুয়ার বিদ্যাভাব যদি খুব ভাল না হয়, তাহলে উচ্চ শিক্ষা কোনও প্রকারেই সম্ভব নয়। চতুর্থভাবকে বিদ্যাভাব বলা হয়। চতুর্থপতি যদি বলবান হয়ে কেন্দ্রে কোণে অবস্থান করে, শুভ গ্রহ যুক্ত বা দৃষ্ট হয় এবং চতুর্থভাবে যদি শুভ গ্রহের স্থিতি বা দৃষ্টি থাকে তাহলে বিদ্যাস্থান শুভ বলা যায়। আর যদি গ্রহের স্থান উল্টো হয় বিদ্যাভাবের হানি হয়। বিদ্যাভাব বিচারের ক্ষেত্রে বিদ্যাকারক গ্রহ বুধ ও জ্ঞানের কারক বৃহস্পতির বিচার নিপুণ ভাবে করতে হবে। শনি ও চন্দ্রকে উ পেক্ষা করা যাবে না।

অন্য বিষয়গুলি:

Astrology Doctor Career Engineer
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy