আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কিছু না কিছু সমস্যা তৈরি হচ্ছে। আর সেই সমস্যাগুলিকে নিয়ে জীবন কাটাতেও হচ্ছে। কিন্তু তার মধ্যেও আমরা এই সব সমস্যার প্রতিকার খোঁজার চেষ্টা করি। কিছু টোটকা দেওয়া হল, যার মাধ্যমে সমস্যা কিছুটা হলেও কমবে।
প্রতিভা থাকা সত্ত্বেও যারা ঠিক মতো প্রতিষ্ঠিত হয়ে উঠতে পারছেন না তারা একটি পদ্মবীজ, একটি স্ফটিক, একটি রুদ্রাক্ষ একসঙ্গে গলায় বা ডানহাতে ধারণ করুন। খুব ভাল ফল পাবেন।
যাদের ব্যবসা মন্দা চলছে তাদের উদ্দেশ্যে বলি, দোকানে যে লক্ষ্মী গণেশের মূর্তি আছে তার সামনে জলশঙ্খ রেখে প্রতিদিন জল ভর্তি করে তাতে নিজের পছন্দের ফুল শঙ্খের ওপর রাখতে হবে। তাহলে উদ্দেশ্য সাধন হবেই।
বিদেশে চাকুরির জন্য গমন করার সময় কোনও বিঘ্ন যাতে না ঘটে তার জন্য বাড়ি থেকে যাত্রা শুরুর সময় ডান পা আগে বারাবেন। আট পা হেঁটে একটি তাম্র পাত্রের মধ্যে সাজানো তিল, ঘৃত, মধু, স্বর্ণকুচি ও চন্দন কাঠ — এই দ্রব্য গুলো দর্শন করে বিদেশ যাত্রা করলে সফলতা আসবেই আসবে।
যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও মনের মতো চাকরি পাচ্ছেন না বা চাকরি পেলেও বেতন পাচ্ছেন না তারা শুক্লপক্ষের বৃহস্পতিবার দশকর্মার দোকান থেকে ভূর্জপত্র কিনে লাল কালীতে এই যন্ত্রটি অঙ্কন করে মাদুলীর মধ্যে ভরে বেলা ১২টার আগে ধারন করুন। চাকরিতে উন্নতি হবেই।
বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডকে নমস্কার জানালে মন ও প্রান শান্তিতে ভরে ওঠে, এবং সারাদিন ভাল কাটে। এই মন্ত্র উচ্চারণ করতে হবে যথা---
ওঁ নমস্তে মতে সর্বলোকাশ্ররায়
নমস্তে চিত্তে বিশ্বরুপাত্মকায়।
নমোহদ্বৈততত্ত্বায় মুক্তি প্রদায়
নমো ব্রহ্মনে ব্যাপিনে নির্গুনায়।।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy