Advertisement
১৯ মে ২০২৪
Omicron

Omicron: মহারাষ্ট্রে তিন বছরের শিশুও ওমিক্রন রূপে আক্রান্ত, ধরা পড়ল আরও ছ’জনের শরীরে

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যুগ্মসচিব লব আগরওয়াল জানান, ভারতে হদিশ পাওয়া ওমিক্রন আক্রান্তদের মধ্যে এখনও কোনও গুরুতর উপসর্গ দেখা যায়নি।

শুক্রবার দেশে আরও সাত জন কোভিড রোগীর শরীরে ধরা পড়ল ওমিক্রন।

শুক্রবার দেশে আরও সাত জন কোভিড রোগীর শরীরে ধরা পড়ল ওমিক্রন।

সংবাদ সংস্থা
মুম্বই শেষ আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২১ ২১:৪৪
Share: Save:

শুক্রবার দেশে আরও সাত জন কোভিড রোগীর শরীরে ধরা পড়ল ওমিক্রন। তার মধ্যে এক তিন বছরের শিশুও রয়েছে। যা জেরে করোনার নয়া রূপ নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ ছড়াল দেশে। এই সাত ওমিক্রন আক্রান্ত রোগীই মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা।

শুক্রবার বিকেল নাগাদ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে সাংবাদিক বৈঠকে জানানো হয়, দেশে মোট ২৫ জন ওমিক্রন আক্রান্ত রোগীর হদিশ মিলেছে। তার পরেই এই সাত জন ওমিক্রন আক্রান্তের হদিশ মিলল। অর্থাৎ, সব মিলিয়ে দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৩২।

স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যুগ্মসচিব লব আগরওয়াল জানান, ভারতে হদিশ পাওয়া ওমিক্রন আক্রান্তদের মধ্যে এখনও কোনও গুরুতর কোনও উপসর্গ দেখা যায়নি। প্রত্যেকের উপসর্গই মৃদু।

দেশের মধ্যে প্রথম ওমিক্রন আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছিল কর্নাটকে। সেখানে দুই ব্যক্তির শরীরে সংক্রমণ ধরা পড়ে। তাঁদের মধ্যে এক জন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ওই রাজ্যে ফিরেছিলেন। এবং পরে তিনি দেশ ছেড়ে দুবাই চলে যান। দ্বিতীয় জন স্বাস্থ্যকর্মী। কিন্তু তিনি বিদেশে যাননি। কী ভাবে তিনি আক্রান্ত হলেন, তা খতিয়ে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।

এর পর গুজরাতের জামনগরে আরও এক জনের দেহে ওমিক্রন পাওয়া যায়। তার পর মুম্বইয়ে এক মেরিন ইঞ্জিনিয়ারের দেহে এই রূপের হদিশ মেলে। এর পর দিল্লিতেও ধরা পড়ে। আক্রান্ত ব্যক্তি তানজানিয়া থেকে দিল্লিতে ফিরেছিলেন। সম্প্রতি রাজস্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আসা একই পরিবারের চার ব্যক্তির শরীরে পাওয়া গিয়েছে ওমিক্রন। এর পর শুক্রবারই গুজরাতে আরও দু’জনের শরীরে ওমিক্রনের সংক্রমণ ধরা পড়ে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Omicron Covid 19
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE