Advertisement
০২ এপ্রিল ২০২৩
Pune

একটি মাস্কের দাম ‘মাত্র’ তিন লাখ টাকা, কোথায় দেখা মিলল জানেন?

পুরো সোনা দিয়ে এই মাস্কটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে দু’ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। কিন্তু এই মাস্ক করোনা সংক্রমণ আটকাতে পারে কি না তা তিনি নিজসই জানেন না।

সোনার মাস্ক পরে শঙ্কর। ছবি: টুইটার থেকে নেওয়া।

সোনার মাস্ক পরে শঙ্কর। ছবি: টুইটার থেকে নেওয়া।

সংবাদ সংস্থা
পুণে শেষ আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২০ ১৬:২২
Share: Save:

করোনার অতিমারির মাঝে যে দ্রব্যগুলির ব্যবসা সব থেকে বেশি বেড়েছে, মাস্ক, স্যানিটাইজার তাদের মধ্যে অন্যতম। কেউ কেউ তো এমনও বলছেন, মাস্ক বিক্রি করেই অনেকে লাখপতি হয়ে গিয়েছেন। কেউ হয়ে থাকুক বা না থাকুক, এখন এমন একটি মাস্কের খবর সামনে এল যা কিনতে খরচ হয়েছে প্রায় তিন লাখ টাকা। অবাক হচ্ছেন, ভাবছেন একটা মাস্কের দাম তিন লাখ টাকা হয় কী করে?

Advertisement

সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর ভেরিফায়েট টুইটার হ্যান্ডলে আজ শনিবার তিনটি ছবি পোস্ট হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে এক ব্যক্তি অন্যরকম একটি মাস্ক পরে রয়েছেন। এই মাস্ক বাজারের আর পাঁচটা মাস্কের থেকে একে বারেই আলাদা। কারণ এই মাস্ক সোনা দিয়ে তৈরি।

এটি মহারাষ্ট্রে পুণে জেলার বাসিন্দা শঙ্কর কুরাদে-র ছবি। তিনিই অর্ডার দিয়ে এমন মাস্ক বানিয়েছেন। পুরো সোনা দিয়ে এই মাস্কটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে দু’ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। শঙ্কর নিজেই জানিয়েছেন, মাস্কে ছোট ছোট ছিদ্র রাখা হয়েছে। শ্বাস-প্রশ্বাসে কোনও অসুবিধা যাতে না হয়। কিন্তু এই মাস্ক করোনা সংক্রমণ আটকাতে পারে কি না তা তিনি নিজসই জানেন না।

আরও পড়ুন: দোকানি নেই, টাকা দিলেই মেশিন থেকে বেরিয়ে আসছে ফুচকা!

Advertisement

আরও পড়ুন: ১২ বছর ধরে নাকি বিয়ারের ট্যাঙ্কে প্রস্রাব করেছেন এক কর্মী

আসলে শঙ্করের ছবি দেখলেই বোঝা যায় তিনি সোনার গয়না কতটা পছন্দ করেন। এএনআই যে তিনটি ছবি পোস্ট করেছে, তাতে তাঁকে গলায় মোটা সোনার হার, ব্রেসলেট, আঙুল ভর্তি আংটিতে দেখা যাচ্ছে। ফলে এমন মানুষ যে মাস্কও সোনার তৈরি করিয়ে পরবেন তাতে আর আশ্চর্যের কী! তবে দেখানোর সঙ্গে সঙ্গে যদি মাস্কটি কাজের কাজও করে তবে শঙ্কর ও তাঁর আশপাশের সবার উপকার হয়।

দেখুন সেই পোস্ট:

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE
Popup Close
Something isn't right! Please refresh.