Advertisement
০২ মে ২০২৪
Madhya Pradesh Assembly Election 2023

‘নিরাপদ’ আসনের অঙ্কে মধ্যপ্রদেশে অনেকটাই এগিয়ে বিজেপি, ‘দুর্বল’ কেন্দ্র বেশি কংগ্রেসের

ভোটপণ্ডিতদের একাংশ ২০০৮, ২০১৩ এবং ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পরিসংখ্যান তুলে ধরে যুযুধান দুই দলের সাফল্যের নিরিখে মধ্যপ্রদেশের ২৩০টি বিধানসভা কেন্দ্রকে মূলত চার ভাগে ভাগ করেছেন।

গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
ভোপাল শেষ আপডেট: ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ১০:৩৮
Share: Save:

শিবরাজ সিংহ চৌহান বনাম কমল নাথ দ্বন্দ্বের ফয়সালা করতে শুক্রবার রায় দিচ্ছেন মধ্যপ্রদেশের ভোটদাতারা। কিন্তু বিগত তিনটি বিধানসভা ভোটের পরিসংখ্যান বলছে, লড়াই শুরুর আগেই ‘হাত’-এর তুলনায় এগিয়ে রয়েছে ‘পদ্ম’।

ভোটপণ্ডিতদের একাংশ ২০০৮, ২০১৩ এবং ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পরিসংখ্যান তুলে ধরে যুযুধান দুই দলের সাফল্যের নিরিখে মধ্যপ্রদেশের ২৩০টি বিধানসভা কেন্দ্রকে চার ভাগে ভাগ করেছেন। ‘নিরাপদ’, ‘তুলনামূলক নিরাপদ’, ‘তুলনামূলক দুর্বল’ এবং ‘দুর্বল’।

গত তিনটি নির্বাচনেই উপর্যুপরি কোনও আসনে জিতলে সংশ্লিষ্ট দলের কাছে সেটি ‘নিরাপদ’। তিনটি নির্বাচনের মধ্যে দু’টিতে জেতার ইতিহাস থাকলে ‘তুলনামূলক নিরাপদ’। তিন বারের মধ্যে এক বার জয় পেলে ‘তুলনামূলক দুর্বল’ এবং ২০০৮, ২০১৩, ২০১৮-র তিনটি বিধানসভা ভোটেই হারার নজির থাকলে ‘দুর্বল’।

নির্বাচনী সাফল্যের মাপকাঠির সেই হিসাব বলছে, মধ্যপ্রদেশে বিজেপির ‘নিরাপদ আসনে’র সংখ্যা ৫৮টি। কংগ্রেসের মাত্র ১০টি। ২১টি আসন বিজেপি এবং কংগ্রেস দু’পক্ষেরই ‘তুলনামূলক নিরাপদ’ আসনের সংখ্যা ২১টি করে। অন্য দিকে, বিজেপির ‘তুলনামূলক দুর্বল’ আসন ৭টি হলেও কংগ্রেসের ক্ষেত্রে তা ৪১। আর গত তিনটি নির্বাচনে হারা ‘দুর্বল’ আসনের সংখ্যা বিজেপির ক্ষেত্রে ১১, কংগ্রেসের ক্ষেত্রে ৭৫! তবে নির্বাচনী পাটিগণিতে পরিসংখ্যানের ধারাবাহিকতা মেলে না অনেক সময়ই। আগামী ৩ ডিসেম্বর ভোটগণনার পরে ‘নিরাপদ-দুর্বল’ অঙ্ক বদলে যেতে পারে বলে রাজনীতির কারবারিদের একাংশের মত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE