তিরুপতি মন্দিরে গিয়ে ছাত্রীকে বিয়ে করার পর গ্রেফতার হন শিক্ষক। তাঁর বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা রুজু করেছে পুলিশ। —প্রতীকী চিত্র।
দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে বিয়ে করার পর গ্রেফতার হলেন এক স্কুলশিক্ষক। অন্ধ্রপ্রদেশের চিত্তুরের ঘটনা।
পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম চালাপাথি। তেত্রিশ বছর। তাঁর বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। তদন্তে উঠে এসেছে অভিযুক্ত শিক্ষক একটি বেসরকারি স্কুলে পড়ান। তিনি বিবাহিত এবং তাঁদের একটি মেয়েও আছে। তার পরও স্কুলের দ্বাদশ শ্রেণির এক ছাত্রীকে জোর করে তিনি বিয়ে করেন বলে অভিযোগ। ১৭ বছরের ওই ছাত্রীর পরিবার পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিল।
গত বুধবার দ্বাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রীর শেষ পরীক্ষা ছিল। অভিযোগ, পরীক্ষার পর ছাত্রীকে গিয়ে ওই শিক্ষক বলেন তাঁকে নিয়ে তিরুপতি মন্দিরে বেড়াতে যাবেন। মেয়েটি রাজি হয়নি প্রথমে। কিন্তু শিক্ষক জানান তাঁকে বিশ্বাস করতে। দু’জন মন্দির থেকে ঘুরে আবার যে যার বাড়ি চলে যাবেন বলে জানান। কিন্তু মন্দিরে গিয়ে ছাত্রীকে বিয়ে করেন ওই শিক্ষক। এর পরই ব্যাপারটা জানাজানি হয়।
পুলিশ জনিয়েছে, মন্দিরে ছাত্রীকে বিয়ে করেন ওই শিক্ষক। তার পরই শিক্ষকের ব্যবহারে পরিবর্তন লক্ষ্য করে ছাত্রী। সে বাড়িতে গিয়ে বাবা-মাকে সব খুলে বলে। এর পর ছাত্রীর পরিবার পুলিশের দ্বারস্থ হয়। বৃহস্পতিবার রাতে গঙ্গাভরম থানায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়। এর পরই শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy