ছবি: সংগৃহীত।
অধীর চৌধুরীই প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির পদে থাকছেন। দিল্লির মহিলা প্রদেশ কংগ্রেসের সভানেত্রী হচ্ছেন প্রণব-কন্যা শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায়।
সংগঠনে অকারণ অস্থিরতা তৈরি করতে চাইছেন না রাহুল গাঁধী। যেখানে প্রয়োজন, শুধু সেখানেই বদল হবে। কংগ্রেস সভাপতির সিদ্ধান্ত, বদল না হলে, সাংগঠনিক নির্বাচনের পরেও প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতিরা যে যেমন রয়েছেন, তেমনই থাকবেন। কংগ্রেসের নির্বাচন প্রক্রিয়ায় প্রদেশ কংগ্রেস কমিটিগুলি কংগ্রেস সভাপতিকেই রাজ্যের সভাপতি মনোনয়ন করতে বলেছিলেন। সেই অনুযায়ীই রাহুলের এই সিদ্ধান্ত।
সংগঠনে অস্থিরতা তৈরি না করলেও তিনি যে নতুন মুখ আনতে চান, তা বুঝিয়েই আজ শর্মিষ্ঠাকে দিল্লির প্রদেশ মহিলা কংগ্রেসের শীর্ষপদে বসিয়েছেন রাহুল। এত দিন তিনি দিল্লি প্রদেশ কংগ্রেসের প্রধান মুখপাত্র ছিলেন।
গুজরাতে ভোটের পর রাহুল সেখানে গিয়ে বলেছিলেন, যাঁরা ভাল কাজ করবেন, তাঁরা প্রথম সারিতে উঠে আসবেন। সেই সূত্র মেনেই আজ গুজরাতের তরুণ পাতিদার নেতা পরেশ ধানানিকে বিধানসভায় বিরোধী দলনেতার পদে বসিয়েছেন রাহুল। ছাত্র সংগঠন থেকে উঠে আসা পরেশ সৌরাষ্ট্রের গ্রামে কৃষকদের দুরবস্থা নিয়ে সরব ছিলেন। গুজরাত প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ভরত সিংহ সোলাঙ্কি বলেন, ‘‘এ থেকেই স্পষ্ট, নেতা-কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমকে সম্মান দেয় কংগ্রেস।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy