হাইলাকান্দিতে ঝড়বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ এখনও সরকারি সাহায্য পাননি। ১৬ এপ্রিল কালবৈশাখীর তাণ্ডবে জেলার লালা সার্কেলের শ’দেড়েক বাড়ি ভাঙে। আহত হন ১১ জন। জেলাশাসক মলয় বরা, লালার সার্কেল অফিসার মধুমিতা নাথ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করে বিপন্ন মানুষকে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছিলেন। ১৩ এপ্রিল আলগাপুর সার্কেলেও ঝড়ে অনেক গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জখম হয়েছিল ১০ জন ছাত্র। তাঁরাও এখনও পর্যন্ত কোনও সরকারি সাহায্য পাননি বলে অভিযোগ।
লালা আঞ্চলিক পঞ্চায়েত সদস্য আবুল হুসেন জানান, ঝড়ে গৃহহারাদের অনেকে এখনও সরকারের কাছ থেকে কোনও টাকা পাননি। হাইলাকান্দি দুর্যোগ মোকাবিলা দফতরের তরফে জানানো হয়, লালা সার্কেলে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের বিষয়ে কোনও তথ্য তাঁদের কাছে নেই। হাইলাকান্দির জেলাশাসক মলয় বরা জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের দ্রুত সরকারি সাহায্য দেওয়া হবে।
এ দিকে, করিমগঞ্জে কালবৈশাখীর তাণ্ডব চলছেই। প্রতি দিনই শিলাবৃষ্টি হচ্ছে। গত রাতে শিলার আঘাতে বাজারিছড়া এলাকায় অনেক ঘরবাড়ির চাল ফুটো হয়ে যায়। বদরপুর থানার মদনমোহন এলাকায় বজ্রপাতে রোহন দত্ত (২১) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, করিমগঞ্জে এখনও পর্যন্ত বজ্রপাতে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বজ্রপাতে মৃত্যু। বজ্রপাতে মৃত্যু হল জুমচাষীর। ঘটনাটি ঘটে আজ বেলা ২টা নাগাদ। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম ললিত ভক্ত। বাড়ি লক্ষ্মীপুর মহকুমার দিলখুশে। জুমচাষের কাজে গিয়েছিলেন গোবিন্দনগর নাগাপুঞ্জিতে। সেখানেই বজ্রপাতে মারা যান তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy