গ্রাফিক।
রাহুল গাঁধীর টুইটার ‘লক্ড’ করা হয়েছে প্রায় এক সপ্তাহ আগে। এর পর টুইটার কর্তৃপক্ষ সাময়িক ভাবে বন্ধ করেছেন সর্বভারতীয় কংগ্রেস এবং একাধিক প্রদেশ কংগ্রেসের টুইটার হ্যান্ডল। দলের বেশ কয়েকজন প্রথম সারির নেতার উপরেও নিষেধাজ্ঞার কোপ নেমে এসেছে। এই পরিস্থিতিতে ইনস্টাগ্রাম-সহ অন্য নেটমাধ্যমগুলিতে প্রচার শুরু করেছেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। টুইটারের উপর কেন্দ্রের শাসকদল বিজেপি-র চাপের অভিযোগও তুলেছেন তাঁরা।
কংগ্রেসের অভিযোগ, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে ভারতীয় রাজনীতিতে নাক গলাচ্ছে টুইটার। আর তার পিছনে বিজেপি-র মদত রয়েছে। ‘হ্যাশট্যাগ টুইটার বিজেপিসে ডর গ্যয়া’ প্রচারও শুরু হয়েছে।
শুক্রবার রাহুল প্রথম বার টুইটার বিতর্কে একটি ভিডিয়ো বিবৃতি দেন। তিনি বলেন, ‘আমার টুইটার বন্ধ করে ওরা (টুইটার) আমাদের রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করছে। আমাদের রাজনৈতিক পথ নির্ধারণকে কেন্দ্র কেন্দ্র একটি কোম্পানি তার ব্যবসা ফেঁদেছে। এবং একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে আমি তা মেনে নিতে পারি না’।
সেই সঙ্গে রাহুল তাঁর বিতর্কিত পোস্ট সম্পর্কে বলেন, ‘যদি সহানুভূতি জানানো অপরাধ হয়, তবে আমি দোষী। যদি ধর্ষিতা ও নিহত বালিকার পরিবারের জন্য লড়াই করা অপরাধ হয়, তবে আমি দোষী।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy