Advertisement
E-Paper

আইএস যোগে ধৃত পটনার তরুণী

আইএস-এ যোগ দিতে আফগানিস্তানে যাচ্ছিলেন বিহারের তরুণী। তাঁর কথায় দিল্লি বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন কর্মীর সন্দেহ হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে তাঁকে গ্রেফতার করে। ভারত থেকে আইএস-এ যোগ দেওয়া কেরল গ্রুপের সঙ্গে ওই মহিলার যোগ রয়েছে বলে মনে করছে পুলিশ।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৩ অগস্ট ২০১৬ ০৪:১২

আইএস-এ যোগ দিতে আফগানিস্তানে যাচ্ছিলেন বিহারের তরুণী। তাঁর কথায় দিল্লি বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন কর্মীর সন্দেহ হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে তাঁকে গ্রেফতার করে। ভারত থেকে আইএস-এ যোগ দেওয়া কেরল গ্রুপের সঙ্গে ওই মহিলার যোগ রয়েছে বলে মনে করছে পুলিশ। এই প্রথম বিহারের কোনও বাসিন্দাকে আইএস যোগসূত্রে গ্রেফতার করা হল। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ) ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতের নাম ইয়াসমিন মুহম্মদ। কেরল পুলিশ কিছুদিন আগেই ইয়াসমিনের নামে ‘লুকআউট নোটিস’ জারি করেছিল। কেরল ইউথ গ্রুপের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ছিল। কাবুলে ওই গ্রুপের বাকি সদস্যরা রয়েছে বলে মনে করছেন গোয়েন্দারা। তাঁদের কাছেই যাচ্ছিলেন ইয়াসমিন। পাঁচ বছরের ছেলেকেও সঙ্গে নিয়েছিলেন তিনি।

রবিবার দিল্লি বিমানবন্দরে তাঁকে গ্রেফতারের পর কেরলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পটনার বাসিন্দা ইয়াসমিন কেরলের পিস ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে কাজ করতেন। সেখানেই আব্দুর রসিদের সঙ্গে আলাপ। নিজেকে আব্দুর রসিদের প্রথম স্ত্রী বলেও দাবি করেছেন তিনি। কেরলের ২১ জন যুবকের জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটে যোগ দেওয়ার নেপথ্যে মূল মাথা অবশ্য রসিদ। সেই রসিদ আফগানিস্তানে রয়েছেন বলে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন। রসিদের পাঠানোর মেসেজের সূত্র ধরে ইয়াসমিনের বিষয়ে তথ্য পায় কেরল পুলিশ ও এনআইএ। এরপরেই ‘লুকআউট নোটিস’ জারি করা হয়।

তার পরেও পটনাতে ছিলেন ইয়াসমিন। পটনা বিমানবন্দর থেকেই দিল্লি পৌঁছেছিলেন তিনি। এখন অবশ্য ইয়াসমিনের বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজ নিচ্ছে বিহার পুলিশ। তবে নিরাপত্তার খাতিরে কোনও তথ্য এখনই দিতে চাইছেন না তাঁরা। ইয়াসমিনের সঙ্গে পটনায় আর কারও যোগ রয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Bihar IS
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy