২৮টি ভোটের মধ্যে ১৫ জনের সমর্থন থাকার পরও কী ভাবে দল ১২টি ভোট পেল, তা নিয়ে তদন্ত শুরু করল করিমগঞ্জ বিজেপি।
আজ দলের কার্যালয়ে বিজেপির পুরসদস্যদের নিয়ে বৈঠক করা হয়। প্রদেশ নেতৃত্বের তরফে গঠিত একটি কমিটির সদস্যরা তাঁদের সবার বক্তব্য শুনেছেন। কমিটির সদস্য হয়েছেন মিশনরঞ্জন দাস, কৃষ্ণ দাস, সুদীপ চক্রবর্তী। দলীয় সূত্রে খবর, করিমগঞ্জ পুরসভায় অনাস্থাপত্র দাখিলের সময় তাতে ১৫ জন পুরসদস্য স্বাক্ষর করেছিলেন। কিন্তু অনাস্থা ভোটের দিন সেই সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ১২টি। দলীয় নেতৃত্বের আশঙ্কা, দলে সদ্য যোগ দেওয়া কয়েক জন সদস্যের পাশাপাশি পুরনো সদস্যদের কয়েক জন অনাস্থা প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেননি। কোন প্ররোচনায় দলের পুরসদস্যদের একাংশ বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন, তা জানতে তৎপর বিজেপি নেতৃত্ব।
দলীয় সূত্রে খবর, প্রকৃত সত্য জানতে বিজেপির পুরসদস্যদের মোবাইল ফোন-কলের তালিকা জমা দিতে বলা হয়েছে। ১ অগস্ট থেকে ৫ অগস্ট পর্যন্ত ফোন-কলের তালিকা সবার কাছে চেয়েছে তদন্ত কমিটি। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুরসদস্য বলেন, ‘‘আমরা দলকে ভোট দিয়েছি, কিন্তু আমাদেরও সন্দেহ করা হচ্ছে। বিভিন্ন কারণে কেউ কারও সঙ্গে কথা বলতেই পারেন।’’ মোবাইল ফোনের তালিকা দলীয় কার্যালয়ে জমা দেওয়া হলে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নষ্ট হতে পারে বলে অনেকের অভিমত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy