Advertisement
E-Paper

টুকরো খবর

সফর চলাকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাতে আদালতের সমন ধরাতে পারলেই মিলবে ১০,০০০ ডলার নগদ পুরস্কার। আমেরিকান জাস্টিস সেন্টারের তরফে এমনটাই ঘোষণা করা হয়েছে বলে শুক্রবার দাবি করলেন নিউ ইউর্ক-স্থিত এক আইনি পরামর্শদাতা গুরপতবন্ত সিংহ পান্নুন। তবে পুরস্কার নিতে গেলে মোদীর হাতে সমন ধরানোর প্রমাণ হিসেবে ভিডিও ফুটেজ কিংবা ছবি আনার কথাও বলা হয়েছে এই ঘোষণায়।

শেষ আপডেট: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৩:১৭

মোদীর হাতে সমন ধরালেই পুরস্কার

সংবাদ সংস্থা • নিউ ইয়র্ক

সফর চলাকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাতে আদালতের সমন ধরাতে পারলেই মিলবে ১০,০০০ ডলার নগদ পুরস্কার। আমেরিকান জাস্টিস সেন্টারের তরফে এমনটাই ঘোষণা করা হয়েছে বলে শুক্রবার দাবি করলেন নিউ ইউর্ক-স্থিত এক আইনি পরামর্শদাতা গুরপতবন্ত সিংহ পান্নুন। তবে পুরস্কার নিতে গেলে মোদীর হাতে সমন ধরানোর প্রমাণ হিসেবে ভিডিও ফুটেজ কিংবা ছবি আনার কথাও বলা হয়েছে এই ঘোষণায়। ২০০২ গুজরাত দাঙ্গায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে মার্কিন মুলুকে পা রাখার আগের দিনই মোদীর বিরুদ্ধে সমন জারি করে দক্ষিণ নিউ ইয়র্কের একটি আদালত। কিন্তু মোদী যে হেতু এ বার একটি দেশের প্রধান হিসেবে মার্কিন সফরে এসেছেন, কোনও মামলাই তাঁকে ছুঁতে পারবে না বলে মত এমনকী মার্কিন আইনি বিশেষজ্ঞদেরও। তবু কেন এই সমন? ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বলা হচ্ছে, মোদীর মার্কিন সফর ভেস্তে দিতেই নানা ভাবে ষড়যন্ত্র করছে কিছু সংগঠন। কিন্তু কারা এর পিছনে, তা নিয়ে মুখ খোলেননি কেউই। তবে এই মুহূর্তে মার্কিন মুলুকে নরেন্দ্র মোদীর প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে উঠে এসেছে শিকাগো শহরতলির এক রাজনীতিকের নাম। সত্তর বছরের জোসেফ হুইটিংটন স্থানীয় পুরসভার সদস্য। তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে গুজরাত দাঙ্গা রুখতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ তিনি, এই অভিযোগে সম্প্রতি যে মামলা দায়ের করা হয়েছে মার্কিন আদালতে, তার মূল উদ্যোক্তা তিনিই। জোসেফের দাবি, তাঁর নির্বাচনী কেন্দ্রের কিছু মানুষ সেই দাঙ্গার সময় আত্মীয়-স্বজন হারিয়েছিলেন। সেই কারণেই মোদীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন তিনি। এ দিকে পুরো ঘটনাটিকেই চক্রান্ত আখ্যা দিয়ে শনিবার ফের সরব হয়েছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক।

রাষ্ট্রপতি শাসন জারির সুপারিশ

সংবাদ সংস্থা • নয়াদিল্লি

নির্বাচনের মুখে মহারাষ্ট্রে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করার সুপারিশ করল কেন্দ্রীয় সরকার। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ চহ্বাণ পদত্যাগ করার পরে শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথের সিংহের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠক বসে। সেই বৈঠকেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সম্প্রতি কংগ্রেস-এনসিপি জোট ভেঙে যাওয়ার পরে মহরাষ্ট্র সরকারের উপর থেকে সমর্থন তুলে নেন শরদ পওয়াররা। তার পরেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন চহ্বাণ। শনিবার তাঁর ইস্তফাপত্র গ্রহণ করেছেন মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল। মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচন ১৫ অক্টোবর।

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy