বোর্ডের পরীক্ষায় পাশ করিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ১৬ বছরের এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল স্কুলের প্রিন্সিপালের বিরুদ্ধে। হরিয়ানার সোনীপতে ওই ঘটনায় প্রিন্সিপাল এবং দুই মহিলার বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা করেছে পুলিশ। তাঁরা পলাতক। দুই মহিলার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা ধর্ষণে মদত দিয়েছেন।
নির্যাতিতার বাবা পুলিশকে জানান, দশম শ্রেণির বোর্ডের পরীক্ষায় পাশ করিয়ে দিতে ১০ হাজার টাকা ঘুষ চান অভিযুক্ত প্রিন্সিপাল। দিতে রাজিও ছিলেন কিশোরীর বাবা। গত মঙ্গলবার ছিল শারীরবিদ্যার পরীক্ষা। প্রিন্সিপাল জানান, সে দিন ওই ছাত্রীর বদলে পরীক্ষায় বসবে অন্য একটি মেয়ে। কথামতো পরীক্ষার সময়টুকু মেয়েকে গোহানা এলাকার একটি বাড়িতে রেখে আসেন বাবা। প্রিন্সিপাল বলেন, সেটি তাঁর আত্মীয়ের বাড়ি। ওই বাড়িতেই ছিলেন অভিযুক্ত দুই মহিলা। বাবার অভিযোগ, পরীক্ষার পরে মেয়েকে আনতে গেলে ধর্ষণের কথা জানায় সে। বিপদ আঁচ করে বাড়ি ছেড়ে পালান প্রিন্সিপাল-সহ তিন জন। পুলিশ তাদের খুঁজছে।
গত মাসে লুধিয়ানায় দ্বাদশ শ্রেণির এক দলিত ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার হন এক শিক্ষক। মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ায় গর্ভপাত করাতে এক সহশিক্ষকের সঙ্গে পরামর্শও করেন অভিযুক্ত। পরে ওই সহশিক্ষককেও গ্রেফতার করা হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy