Advertisement
E-Paper

৩ মে-র পরেও ট্রেন ও বিমান চলার সম্ভাবনা কম: রিপোর্ট

৩ মে-র পরেও কোনও বুকিং নেওয়া যাবে না বলে বিমানসংস্থাগুলোকে জানিয়েছে দেওয়া হয়েছে। 

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৯ এপ্রিল ২০২০ ১৪:৪৯
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

৩ মে-র পরেও রেল ও বিমান পরিষেবা চালু হওয়ার সম্ভাবনা কম। বিভিন্ন সরকারি সূত্রকে উদ্ধৃত করে এনডিটিভি-সহ বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে এমনই একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, সামাজিক দূরত্বের কথা মাথায় রেখেই এই পরিষেবাগুলো আপাতত বন্ধ রাখা হতে পারে। তবে পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হতে পারে। শুধু তাই নয়, ৩ মে-র পরেও বিমান সংস্থাগুলো কোনও বুকিং নিতে নিষেধ করা হয়েছে বলেও ওই রিপোর্টে প্রকাশিত হয়েছে।

শনিবারই প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহের নেতৃত্বে মন্ত্রিগোষ্ঠীর বৈঠক হয় করোনা সংক্রান্ত সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্ট বলছে, ওই বৈঠকে এখনই গণপরিবহণ ব্যবস্থা চালু না করার বিষয়টি তুলে ধরেন মন্ত্রীদের অনেকেই। এই পরিস্থিতিতে গণপরিবহণ চালু করা যে ঝুঁকিপূর্ণ হবে, সে বিষয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তাঁরা। তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সবুজ সঙ্কেত পাওয়ার পরই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।

আগামী ৪ মে থেকে কিছু ঘরোয়া উড়ান এবং ১ জুন থেকে কিছু আন্তর্জাতিক উড়ান চালানো হবে। এই মর্মে এয়ার ইন্ডিয়া একটি বিজ্ঞাপন দেয়। বিজ্ঞাপনের বিষয়টি সামনে আসতেই শনিবার সরকারের তরফে জানানো হয়, ঘরোয়া হোক বা আন্তর্জাতিক, কোনও বিমানই এখন চালানোর অনুমতি দেওয়া হবে না। অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী হরদীপ সিংহ পুরী এ প্রসঙ্গে বলেন, “বিমান মন্ত্রকের তরফে কোনও ঘরোয়া বা আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবা চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। সরকার এ বিষয়ে সবুজ সঙ্কেত দেওয়ার পরই যেন বিমান সংস্থাগুলো বুকিং চালু করে।”

গত ২৫ মার্চ লকডাউন ঘোষণা করার পর থেকেই ট্রেন ও বিমান পরিষেবা পুরোপুরি স্তব্ধ। করোনাভাইরাস এবং তার জেরে লকডাউন সব মিলিয়ে ব্যাপক প্রভাবিত হয়েছে বিমান সংস্থাগুলো। আগামী ৩ মে পর্যন্ত লকডাউন চলবে। লকডাউন চালু করেও দেশে করোনার সংক্রমণ ঠেকানো যাচ্ছে না। প্রতি দিনই সংখ্যাটা বাড়ছে। ইতিমধ্যেই দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ১৫ হাজার ছাড়িয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ৫০৭ জনের।

আরও পড়ুন: দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়াল ১৫ হাজার, মৃত বেড়ে ৫০৭

আরও পড়ুন: হাওড়ায় বাড়ি? নিল না NRS, বাড়ি ফিরে প্রসব, শিশুর মৃত্যু

(অভূতপূর্ব পরিস্থিতি। স্বভাবতই আপনি নানান ঘটনার সাক্ষী। শেয়ার করুন আমাদের। ঘটনার বিবরণ, ছবি, ভিডিয়ো আমাদের ইমেলে পাঠিয়ে দিন, feedback@abpdigital.in ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)

Coronavirus Covid-19
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy