Advertisement
০২ মে ২০২৪
Coronavirus Update

২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৪৪ হাজার, দেশে মোট সুস্থ ৮১ লক্ষ ৬৩ হাজার

দেশে মোট আক্রান্ত হলেন ৮৭ লক্ষ ৭৩ হাজার ৪৭৯ জন। এই সংখ্যক আক্রান্ত নিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় স্থান ভারতের।

দেশের করোনা পরিসংখ্যান। গ্রাফিক- শৌভিক দেবনাথ।

দেশের করোনা পরিসংখ্যান। গ্রাফিক- শৌভিক দেবনাথ।

নিজস্ব প্রতিবেদন
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৪ নভেম্বর ২০২০ ১১:৫০
Share: Save:

এই সপ্তাহ জুড়েই দেশের দৈনিক সংক্রমণ ৪৫ হাজারের আশপাশে। সংক্রমণের হারও ৫ শতাংশের নীচেই রয়েছে বিগত ক’দিনে। সুস্থতার হার পৌঁছে গিয়েছে ৯৩ শতাংশে। চুম্বকে এটাই দেশের করোনা-চিত্র।

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪৪ হাজার ৬৮৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট আক্রান্ত হলেন ৮৭ লক্ষ ৭৩ হাজার ৪৭৯ জন। এই সংখ্যক আক্রান্ত নিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় স্থান ভারতের। প্রথম স্থানে থাকা আমেরিকার মোট আক্রান্ত ১ কোটি ছাড়িয়েছে। গত ক’দিনে সেখানে দৈনিক সংক্রমণও হচ্ছে ১ লক্ষের বেশি। তুলনায় তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে দৈনিক সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। লাতিন আমেরিকার ওই দেশে এখন পর্যন্ত ৫৮ লক্ষ ১০ হাজার ৬৫২ জন কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪৪ হাজার ৬৮৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট আক্রান্ত হলেন ৮৭ লক্ষ ৭৩ হাজার ৪৭৯ জন। এই সংখ্যক আক্রান্ত নিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় স্থান ভারতের। প্রথম স্থানে থাকা আমেরিকার মোট আক্রান্ত ১ কোটি ছাড়িয়েছে। গত ক’দিনে সেখানে দৈনিক সংক্রমণও হচ্ছে ১ লক্ষের বেশি। তুলনায় তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে দৈনিক সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। লাতিন আমেরিকার ওই দেশে এখন পর্যন্ত ৫৮ লক্ষ ১০ হাজার ৬৫২ জন কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )

দেশে এখনও অবধি ১ লক্ষ ২৯ হাজার ১৮৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার বলি ৫২০ জন। এই মোট মৃত্যুর এক তৃতীয়াংশ আবার মহারাষ্ট্রে। দেশের মৃত্যু তালিকায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে থাকা কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে তা সাড়ে ১১ হাজার। এর পর ক্রমান্বয়ে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ।

দেশে এখনও অবধি ১ লক্ষ ২৯ হাজার ১৮৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার বলি ৫২০ জন। এই মোট মৃত্যুর এক তৃতীয়াংশ আবার মহারাষ্ট্রে। দেশের মৃত্যু তালিকায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে থাকা কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে তা সাড়ে ১১ হাজার। এর পর ক্রমান্বয়ে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)

দেশে কোভিড আক্রান্তদের সুস্থ হওয়ার হার শুরু থেকেই আশাব্যঞ্জক। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট ৮১ লক্ষ ৬৩ হাজার ৫৭২ জন করোনার কবল থেকে মুক্ত হয়েছেন। যা গোটা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। দেশের মোট আক্রান্তের সাড়ে ৯৩ শতাংশই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সুস্থ হয়েছেন ৪৭ হাজার ৯৯২ জন। গত কয়েক দিনে নতুন আক্রান্তের থেকে সুস্থ বেশি হওয়ায় কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। এখন দেশে মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪ লক্ষ ৮০ হাজার ৭১৯ জন।

প্রতি দিন যে সংখ্যক মানুষের পরীক্ষা হচ্ছে তার মধ্যে যত শতাংশের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ আসছে, সেটাকেই বলা হচ্ছে পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার। আজ তা ৪.৮১ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৯ লক্ষ ২৯ হাজার ৪৯১ জনের। যা গত ৪ দিনের তুলনায় অনেকটা কম।

প্রতি দিন যে সংখ্যক মানুষের পরীক্ষা হচ্ছে তার মধ্যে যত শতাংশের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ আসছে, সেটাকেই বলা হচ্ছে পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার। আজ তা ৪.৮১ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৯ লক্ষ ২৯ হাজার ৪৯১ জনের। যা গত ৪ দিনের তুলনায় অনেকটা কম।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )

দেশের অধিকাংশ রাজ্যেই দৈনিক সংক্রমণ গত এক মাসে কমেছে। মহারাষ্ট্রেও ৫ হাজারে নীচে নেমেছে। কিন্তু দিল্লিতে এ মাস থেকেই সংক্রমণ লাগামছাড়া। আজও সাড়ে ৭ হাজারেরও বেশি আক্রান্ত সেখানে। কেরলেও ৬ হাজারের কাছাকাছি। তবে দেশের মোট আক্রান্তে শীর্ষে মহারাষ্ট্রই। তারপর ক্রমান্বয়ে রয়েছে কর্নাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, কেরল, উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি, পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা।

পশ্চিমবঙ্গে দৈনিক সংক্রমণ না বাড়লেও তা মোটের উপর একই রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৮৩৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন এ রাজ্যে। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত ৪ লক্ষ ২৪ হাজারে পৌঁছেছে। যদিও তার মধ্যে ৩ লক্ষ ৮৫ হাজার সুস্থও হয়েছেন। রাজ্যে দৈনিক মৃত্যুও সেই ৫০-৬০ এর মধ্যেই ঘোরাফেরা করে। এ ভাবে বাড়তে বাড়তে তা সাড়ে ৭ হাজার পার করেছে।  

পশ্চিমবঙ্গে দৈনিক সংক্রমণ না বাড়লেও তা মোটের উপর একই রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৮৩৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন এ রাজ্যে। এ নিয়ে মোট আক্রান্ত ৪ লক্ষ ২৪ হাজারে পৌঁছেছে। যদিও তার মধ্যে ৩ লক্ষ ৮৫ হাজার সুস্থও হয়েছেন। রাজ্যে দৈনিক মৃত্যুও সেই ৫০-৬০ এর মধ্যেই ঘোরাফেরা করে। এ ভাবে বাড়তে বাড়তে তা সাড়ে ৭ হাজার পার করেছে।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)

(চলন্ত গড় বা মুভিং অ্যাভারেজ কী: একটি নির্দিষ্ট দিনে পাঁচ দিনের চলন্ত গড় হল— সেই দিনের সংখ্যা, তার আগের দু’দিনের সংখ্যা এবং তার পরের দু’দিনের সংখ্যার গড়। উদাহরণ হিসেবে— দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের লেখচিত্রে ১৮ মে-র তথ্য দেখা যেতে পারে। সে দিনের মুভিং অ্যাভারেজ ছিল ৪৯৫৬। কিন্তু সে দিন নতুন আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা ছিল ৫২৬৯। তার আগের দু’দিন ছিল ৩৯৭০ এবং ৪৯৮৭। পরের দুদিনের সংখ্যা ছিল ৪৯৪৩ এবং ৫৬১১। ১৬ থেকে ২০ মে, এই পাঁচ দিনের গড় হল ৪৯৫৬, যা ১৮ মে-র চলন্ত গড়। ঠিক একই ভাবে ১৯ মে-র চলন্ত গড় হল ১৭ থেকে ২১ মে-র আক্রান্তের সংখ্যার গড়। পরিসংখ্যানবিদ্যায় দীর্ঘমেয়াদি গতিপথ সহজ ভাবে বোঝার জন্য এবং স্বল্পমেয়াদি বড় বিচ্যুতি এড়াতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়)

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Coronavirus Covid-19 Coronavirus in India
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE