ফাইল চিত্র।
পুরীতে দর্শনরত ভক্তদের মুখে অবশেষে হাসি ফুটল। অক্ষয় তৃতীয়ায় পারিবারিক বা সামাজিক অনুষ্ঠানে মন্দিরে ভোগের আশায় ব্যর্থ মনোরথ হয়েছিলেন যাঁরা তাঁরাও নিশ্চিন্ত।
শুক্রবার, টানা চার দিন বাদে জগন্নাথ মন্দিরের অবস্থা স্বাভাবিক। দুপুর থেকে সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য ফের প্রসাদ বিক্রি শুরু হয়েছে। মন্দিরের মুখ্য প্রশাসক, আইএএস-কর্তা প্রদীপকুমার জেনা বিকেলে আনন্দবাজারকে বলেন, ‘‘এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক। আগের মতো।’’
সম্প্রতি সেবায়েতরা পালা না থাকলে মন্দিরের গর্ভগৃহে যেতে পারবেন না বলেছে ওড়িশা হাইকোর্ট। তার জেরেই যত গোলমাল। সোমবার জনৈক পুরোহিতের আত্মীয় বিয়োগের জেরে অশৌচে পুজো করতে পারেননি তিনি। অন্য সেবায়েতরা গর্ভগৃহে না ঢোকায় আচারে বিঘ্ন ঘটে। রান্না করে বিপুল ভোগ পুজোয় দেরির জন্য জগন্নাথকে নিবেদন করা যায়নি। তা বিক্রিও করা যায়নি। মাটির নীচে পুঁতে দেওয়া হয়। এর পরই ক্ষতিপূরণের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করে দেন রান্নাঘরের দায়িত্বে থাকা সেবায়েতরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy