প্রতীকী ছবি।
ভুয়ো খবর ছড়ানো রুখতে ভারতে তারা রোজ ১০ লক্ষেরও বেশি ভুয়ো অ্যাকাউন্ট বন্ধ করছে বলে দাবি ফেসবুকের। তা সত্ত্বেও সমীক্ষা বলছে, ফেসবুকের মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপে এখনও ভুয়ো খবরের রমরমা। গত ৩০ দিনে ভারতের প্রতি দু’জন হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর মধ্যে এক জনের কাছে পৌঁছেছে ভুয়ো খবর।
‘সোশ্যাল মিডিয়া ম্যাটার্স’ এবং ‘দিল্লি ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স, পলিসিস অ্যান্ড পলিটিক্স’-এর পক্ষ থেকে সম্প্রতি একটি সমীক্ষা করা হয়। যার পোশাকি নাম ‘ডু নট বি আ ফুল’। সেখানেই দেখা গিয়েছে, বিভিন্ন পদক্ষেপের পরেও ভুয়ো খবর ছড়াতে দেদার ব্যবহার হচ্ছে ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপের। ৯৬% হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর কাছেই পৌঁছে যাচ্ছে ভুয়ো খবর। ৫৩%-এর কাছে পৌঁছেছে লোকসভা ভোট সংক্রান্ত ভুয়ো খবর। এবং ৬২% হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীই সে খবর বিশ্বাস করছেন। ৫৪% জানান, ভুয়ো খবরে জেরে মত বদল করেছেন তাঁরা। ফলে ভোটে তার প্রভাব পড়ার আশঙ্কা থাকছে। উল্টো দিকে, ৪১% ব্যবহারকারী জানিয়েছেন, যে কোনও খবরের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য তাঁরা গুগল ও টুইটারের আশ্রয় নেন। সমীক্ষার জন্য বেছে নেওয়া মানুষদের মধ্যে ৫৬ শতাংশ পুরুষ, ৪৩ শতাংশ মহিলা। বাকি ১ শতাংশ রূপান্তরকামী। এবং অধিকাংশই নতুন ভোটার। যাঁদের বয়স ১৮ থেকে ২৫-এর মধ্যে।
আজ নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নির্দিষ্ট অভিযোগ অভিযোগ আসায় ফেসবুক থেকে পাঁচশো, টুইটার থেকে দু’টি ও হোয়াটসঅ্যাপ থেকে একটি পোস্ট মুছে দিয়েছে ওই সংস্থাগুলি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy