দুই বিমানবন্দরই সময় বাঁচিয়ে, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে জিনিস পাঠাতে পারে। সেই কারণেই করোনা টিকা পাঠাতে সাহায্য করতে পারবে এই দুই বিমানবন্দর। প্রতীকী চিত্র
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, হয়তো কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই করোনা টিকা প্রস্তুত হয়ে যাবে। সেই টিকা আনা বা পাঠানোর কাজে হাত লাগাতে তৈরি দিল্লি ও হায়দরাবাদ বিমানবন্দর। এই দুই বিমানবন্দরেই মূল্যবান ও স্পর্শকাতর জিনিস পাঠানোর পরিকাঠামো রয়েছে। অর্থাৎ, দুই বিমানবন্দরই সময় বাঁচিয়ে, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে জিনিস পাঠাতে পারে। সেই কারণেই করোনা টিকা পাঠাতে সাহায্য করতে পারবে এই দুই বিমানবন্দর।
দিল্লি বিমানবন্দরে দুটি কার্গো (মালবাহী) টার্মিনাল রয়েছে। যেখানে আন্তর্জাতিক স্তরের পরিকাঠামো আছে। এই টার্মিনালে রয়েছে বিশেষ সুবিধা, যাকে পরিভাষায় বলা হয় ‘গুডস ডিসট্রিবিউশন প্র্যাকটিস’ (জিডিপি)। এর মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রায় রাখতে হয় এমন বস্তু নিয়ে যাওয়া বা আসা সম্ভব। দিল্লি বিমানবন্দরের এই পরিকাঠামোয় ২০ ডিগ্রি থেকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে তাপমাত্রা রেখে জিনিস আমদানি বা রফতানি করা সম্ভব। করোনা টিকার ক্ষেত্রে যে পরিকাঠামো একান্ত উপযোগী হতে পারে। দিল্লি বিমাবনবন্দরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রক চেম্বার থাকার পাশাপাশি, বিমানবন্দরে জিনিস নিয়ে আসা এবং বের করে নিয়ে যাওয়ার জন্য রয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বিশেষ যানও। সম্প্রতি সারা দেশে পিপিই কিট বিতরণের কেন্দ্রে ছিল দিল্লি বিমানবন্দর।
আরও পড়ুন : ‘স্তাবকতা করলেই নম্বর বাড়ে, তাই আমার নম্বর কম’, মন্ত্রী রাজীব উবাচ
ও দিকে জিএমআর হায়দরাবাদ কার্গো দেশের টিকা নির্মাতা কেন্দ্রগুলির একটির এলাকার মধ্যে পড়ে। এখানেও দিল্লি বিমানবন্দরের মতো বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। ফলে এই দুই বিমানবন্দর করোনা টিকা বিতরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে তৈরি।
আরও পড়ুন : আর আলোচনা চাই না, কেন্দ্রের কোর্টে বল ঠেলে ঘোষণা কৃষকদের
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy