Advertisement
E-Paper

সত্যিটা প্রকাশ পাবেই, লাভজনক পদ বিতর্কে মুখ খুললেন কেজরীবাল

পরিষদীয় সচিব পদটিকে ‘লাভজনক পদ’-এর বাইরে রেখে একটি বিল ২০১৬ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের কাছে পাঠিয়েছিল দিল্লি সরকার। রাষ্ট্রপতির কাছে আপত্তি জানান আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২০ জানুয়ারি ২০১৮ ১৩:২৩
অরবিন্দ কেজরীবাল। ফাইল চিত্র।

অরবিন্দ কেজরীবাল। ফাইল চিত্র।

লাভজনক পদ বিতর্কে অবশেষে মুখ খুললেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল। দাবি করলেন, ‘‘শেষ পর্যন্ত সত্যিটা সামনে আসবেই।’’

লাভজনক পদ বিতর্কে দিল্লিতে বরখাস্ত হওয়ার মুখে আম আদমি পার্টি (আপ)-এর ২০ বিধায়ক। বিষয়টি সামনে আসার পরই নৈতিকতার কারণ তুলে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে কেজরীবালের ইস্তফা দাবি করেছে কংগ্রেস ও বিজেপি। পাশাপাশি, আপ নেতৃত্বও কমিশনের সুপারিশের বিরুদ্ধে দিল্লি হাইকোর্টে গিয়েছেন। কেজরীবালের পাশে দাঁড়িয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি টুইট করেন, “একটি সাংবিধানিক সংস্থাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যায় না। ২০ জন আপ বিধায়ককে নিজেদের বক্তব্য রাখার সুযোগ দেওয়া হয়নি। এটা ন্যায়বিচারের পরিপন্থী।” কিন্তু, বিষয়টি নিয়ে তখনও পর্যন্ত কোনও মন্তব্য শোনা যায়নি স্বয়ং কেজরীবালের কাছ থেকে।

এ বার বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। শুক্রবার রাতে কেজরীবাল টুইটে লেখেন, ‘‘সত্য এবং নিষ্ঠার পথে চললে অনেক বাধা আসবে। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত সত্যিটা সামনে আসবেই। ভগবান সঙ্গে আছেন। কারণ, তুমি নিজের জন্য কিছু করছ না। যা করা হচ্ছে, তা সবই দেশ এবং সাধারণ মানুষের জন্য।’’

जब आप सच्चाई और ईमानदारी पर चलते हैं तो बहुत बाधाएँ आती हैं। ऐसा होना स्वाभाविक है। पर ब्रह्मांड की सारी दृश्य और अदृश्य शक्तियाँ आपकी मदद करती हैं। ईश्वर आपका साथ देता है। क्योंकि आप अपने लिए नहींदेश और समाज के लिए काम करते हैं। इतिहास गवाह है कि जीत अंत में सचाई की होती है।

৭০ আসনের দিল্লি বিধানসভায় সর্বোচ্চ ৭ জন মন্ত্রী হতে পারেন। অভিযোগ, মন্ত্রিত্ব পাননি এমন ২১ জন বিধায়ককে বিভিন্ন দফতরের পরিষদীয় সচিবের পদে এনে বাংলো, গাড়ি ও অন্যান্য সরকারি সুবিধা পাইয়ে দিয়েছিল কেজরীবাল সরকার।

আরও পড়ুন: বরখাস্তের সুপারিশ ২০ আপ বিধায়ককে

পরিষদীয় সচিব পদটিকে ‘লাভজনক পদ’-এর বাইরে রেখে একটি বিল ২০১৬ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের কাছে পাঠিয়েছিল দিল্লি সরকার। রাষ্ট্রপতির কাছে আপত্তি জানান আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ। তখন বিষয়টি নির্বাচন কমিশনকে খতিয়ে দেখতে বলেন প্রণববাবু। তদন্তে প্রাথমিক সত্যতা পেয়ে ২১ জন বিধায়ককে শো-কজ নোটিস পাঠায় কমিশন।

আরও পড়ুন: ‘গাড়িতে রক্তের দাগ লাগবে!’ আহতদের নিল না পুলিশ, মৃত্যু পথেই

গত কাল, শুক্রবার কমিশন রাষ্ট্রপতিকে চূড়ান্ত রিপোর্ট দেয়। তাতে ওই বিধায়কদের বরখাস্তের সুপারিশ করা হয়েছে। এর পরই ওই রিপোর্ট চ্যালেঞ্জ করে আপ বলেছে, ২০১৬-র সেপ্টেম্বরে দিল্লি হাইকোর্ট পরিষদীয় সচিব হিসেবে বিধায়কদের নিয়োগ বাতিল করে দিয়েছিল। পদগুলি বাতিল হয়ে যাওয়ায় তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ধোপে টেঁকে না। কিন্তু কমিশনের যুক্তি, ২০১৫-র মার্চ থেকে ২০১৬-র সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই বিধায়কেরা পরিষদীয় সচিব ছিলেন। অতএব তাঁদের নাম বিতর্কে জড়িয়ে গিয়েছে।

AAP Arvind Kejriwal MLA অরবিন্দ কেজরীবাল বিধায়ক আপ
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy