প্রতীকী ছবি।
দ্বিপাক্ষিক চুক্তি এবং প্রোটোকল মেনে সীমান্তবর্তী এলাকায় শান্তি এবং সুস্থিতি ফেরাতে চিন দ্রুত সদর্থক ভূমিকা নেবে বলে আশা করছে ভারত। অন্তত এ দিন বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতিতে সেই বার্তাই দিয়েছে নয়দিল্লি।
দু’দিন আগে প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায় চিন সম্পর্কে নীরবতা ঘরোয়া রাজনীতিতে বিতর্ক তৈরি করেছিল। গত সপ্তাহে দু’দেশের সীমান্ত সমস্যা সংরক্রান্ত গোষ্ঠীর বৈঠক হয়। আজ বিদেশ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে চিন নিয়ে যে বিবৃতিটি দেওয়া হল তা অত্যন্ত সতর্ক এবং নিরাপদ। কোনও আক্রমণাত্মক উক্তি অথবা ঝাঁঝ তাতে নেই বলেই মনে করছেন কূটনীতিকেরা। সূত্রের বক্তব্য, সামরিক এবং কূটনৈতিক স্তরে সব রকম চেষ্টা চলছে গালওয়ান উপত্যকা থেকে চিনকে পিছু হটানোর। তাই সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে বিষয়টিকে জটিল করতে চাইছে না সাউথ ব্লক।
আজকের বিবৃতিতে গত এক মাসে সরকারি স্তরে দু’দেশের মধ্যে যে আলোচনা হয়েছে তার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘‘ধাপে ধাপে পিছু হটাকেই অগ্রাধিকার দিয়েছে দু’দেশ। ১৭ জুন ভারত এবং চিনের বিদেশমন্ত্রীর আলোচনাতেও এ কথাই উঠে আসে যে গোটা পরিস্থিতিকে দায়িত্বশীল ভাবে সামলানোটাই এখন বড় কথা।’’ সামরিক এবং কূটনৈতিক স্তরে যে ভবিষ্যতেও আলোচনা চলবে, এ কথা জানিয়েছেন বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy