শিনাকে খুনের পরই ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায় তাঁর গাড়িচালক শ্যামবর রাইকে হুঁশিয়ারি দেন, ‘কিসি সে কুছ কহনা নহি। নহি তো তুমহারা ভি ঠিক নহি হোগা!’ মুখ না খুলেও অবশ্য সুবিধা হয়নি। কারণ অল্প দিন পরেই তিন মাসের মাইনে অগ্রিম দিয়ে শ্যামবরকে ছাড়িয়ে দেন ইন্দ্রাণী। শিনা মামলার রাজসাক্ষী শ্যামবর তাঁর স্বীকারোক্তিতে দাবি করেছেন, মাইনের সঙ্গে একটি পার্সেলও ছিল। তার মধ্যে ছিল একটি পিস্তল। ওই পিস্তলের সূত্র ধরেই প্রথমে অস্ত্র আইনে গ্রেফতার হন শ্যামবর। তার পর সামনে আসে শিনা হত্যারহস্য। শ্যামবরের বয়ান অনুযায়ী, খুনের দিন গাড়িতে শিনার উপর বসে তাঁর গলা চেপে ধরেছিলেন ইন্দ্রাণী। আর শিনা কামড় বসিয়েছিল শ্যামবরের আঙুলে। গলগল করে রক্ত বেরোচ্ছিল তাঁর আঙুল থেকে। পিটারের বিরুদ্ধে অবশ্য কোনও অভিযোগ নেই শ্যামবরের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy