—ফাইল চিত্র।
বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন মাঝেমধ্যেই। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি মার্কণ্ডেয় কাটজু অকপটে ফেসবুকে লিখে ফেললেন যৌবনে নিজেকে কী ভাবে জড়িয়ে ফেলেছিলেন একতরফা এক প্রেমে। তিনি লিখেছেন, ‘আমি যখন তরুণ ছিলাম, ওঁর বয়সও তখন ছিল কম। ভীষণ আকর্ষণীয় লাগত ওঁকে। প্রেমে পড়ে গেলাম। যদিও উনি জানতেন না সে কথা। এ ছিল একতরফা ভালবাসা।’ সেখানেই না থেমে সত্তর বছরের প্রাক্তন বিচারপতি লিখেছেন, ‘আজও ওঁকে আকর্ষণীয় লাগে (দুর্ভাগ্যক্রমে আমি আর তা নই) এবং আজও আমি ওঁকে ভালবাসি।’ রুপোলি পর্দা থেকে রাজনীতির জগৎ কাঁপিয়ে বহুদিন ধরেই স্বনামধন্য সেই নারী। আজ তিনি অসুস্থ। তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করে কাটজু লিখেছেন, ‘উনি সেরে উঠবেন এবং কাজে ফিরবেন।’ প্রাক্তন বিচারপতি তাঁকে বলেছেন ‘সিংহী’। আর তাঁর সমালোচকদের বলেছেন ‘হনুমান’। তবে... ফেসবুক থেকে এই পোস্ট-টি কিছুক্ষণ পরে সরিয়েও দিয়েছেন কাটজু। অবশ্য রেখে দিয়েছেন দু’টি বিশেষ সাক্ষাতের অভিজ্ঞতা। একটি ঘটনা মাদ্রাজ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে তাঁর শপথ অনুষ্ঠানের। দ্বিতীয়টি, যখন তিনি প্রেস কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার চেয়ারম্যান। কাটজুর দাবি, ওই দু’বারই সৌজন্যের আবহে তাঁর সঙ্গে কথা হয়েছিল তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীর। একটি ছবিও ফেসবুকে দিয়েছেন কাটজু। সেই ছবিতে টেবিলের এক দিকে তিনি, অন্য দিকে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে সেই নারী। পরনে সবুজ শাড়ি। জয়ললিতা। হ্যাঁ, কাটজুর ‘লিখেও মুছে ফেলা’ কথাগুলোর কেন্দ্রবিন্দু তিনিই। কাটজু ছবিটার ক্যাপশন করেছেন, ‘শেরনি অওর শের’।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy