Advertisement
৩০ এপ্রিল ২০২৪
Delhi News

সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হবে, নোটিস পেয়েই গায়ে আগুন লাগালেন যুবক! পুলিশের সামনেই মৃত্যু

যুবকের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হবে বলে নোটিস জারি করে আদালত। আদালত থেকে কয়েক জন আধিকারিক সেই নোটিস নিয়ে থানায় হাজির হন। পুলিশের মুখে সম্পত্তি হারানোর কথা শুনে আত্মহত্যা করেন যুবক।

Man allegedly sets himself on fire after receiving property confiscation notice from court.

সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নোটিস পেয়ে আত্মহত্যা করলেন যুবক। প্রতীকী ছবি।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ০৯:২১
Share: Save:

সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে নেওয়া হবে, জানতে পেরে গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করলেন যুবক। পুলিশ তাঁর কাছে আদালতের নোটিস নিয়ে গিয়েছিল। নোটিস দেখে পুলিশের সামনেই গায়ে পেট্রল ঢালেন যুবক। তার পর আগুন ধরিয়ে দেন।

সঙ্গে সঙ্গে যুবককে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু তাঁকে বাঁচানো যায়নি। শনিবার ভোর ৩টে ৪৩ মিনিট নাগাদ যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

ঘটনাটি দিল্লির গোকুলপুরী গ্রামের। মৃত যুবকের নাম কপিল কুমার (৩৩)। বংশিকা কালেকশন নামে একটি এলাকার মালিক তিনি। সম্প্রতি, ওই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হবে বলে নোটিস জারি করে আদালত। আদালত থেকে কয়েক জন আধিকারিক সেই নোটিস নিয়ে গোকুলপুরী থানায় হাজির হন। থানা থেকে পুলিশকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে তাঁরা যান উদ্দিষ্ট জমিতে।

জমি বাজেয়াপ্ত করে নেওয়া হবে, জানতে পেরে ভেঙে পড়েন সেখানকার মালিক কপিল। পুলিশ জানিয়েছে, তাদের সামনেই গায়ে পেট্রল ঢেলে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি। গায়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার পর দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে আগুন নেভানো হয়। তার পর যুবককে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। কিন্তু সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনার পর ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৬ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে গোকুলপুরী থানায়। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। কেন যুবক আত্মহত্যা করলেন, তাঁকে কেউ প্ররোচিত করেছিলেন কি না, যথাসময়ে তাঁকে উদ্ধারের বন্দোবস্ত করা হয়েছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Delhi News Fire Property Dispute
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE